লকডাউনে এনজিও কর্মীদের কিস্তির চাপে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছে বাঘারপাড়ার খেটে খাওয়া মানুষ।
মেহেদী হাসান রিপন (বাঘারপাড়া উপজেলা)প্রতিনিধিঃ-
যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলায় এনজিও কর্মীদের কিস্তির চাপে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছে উপজেলার প্রতিটা গ্রামের খেটেখাওয়া মানুষেরা।সরকার ঘোষিত লকডাউনে একেবারেই কর্মহীন হয়ে পড়ছে এই মানুষগুলো।
বর্তামানে এই উপজেলায় রয়েছে অনেক এনজিও সংস্থা,তাদের কাছ থেকে কিছু লোন নিয়ে কেউ করছে ব্যবসা,কেই আবার এই লোন নিয়ে কিনেছে অটোভ্যান,কিন্তু এই করোনার মহামারিতে সরকার ঘোষিত লকডাউনে কর্মহীন হয়ে পড়েছে এই সাধারণ মানুষগুলো,কেউ কেউ নিজেরাই নিজেদের পরিবারকে ঠিকমতো খাবার জোগাড় করে দিতে পারছে না,আবার কেই পারলেও অনেক সামান্যভাবে পারছে তাদের পরিবার চালাতে।
কিছু এনজিও তারা সরকারি নির্দেশনা মানছে আবার কিছু এনজিও মানছে না।তারা বলছে,লকডাউন থাকুক আর না থাকুক আমরা এ নিয়ম মানি না,আমাদের কিস্তি দেওয়া লাগবেই।
সবাই কর্মহীন হয়ে পড়েছে তাহলে এই এনজিও কর্মীদের চাপে কিভাবে কিস্তির টাকা দিবে তা এসব সাধারণ মানুষের জানা নাই।
তাই প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আপনারা একটু সাধারণ মানুষগুলোর কথা ভাবুন এবং এই চাপ থেকে সাধারণ মানুষগুলোকে বাচাতে সাহায্য করুন।