এরপর রাতে স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন মন্দিরের ভেতর ভাঙচোরা প্রতিমা দেখতে পান। পরে সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, মুখে রুমাল বাঁধা এক যুবক মন্দিরে প্রবেশ করে প্রতিমা ভেঙে চলে যান।
ঘটনার পর জাকিরের বাবা মনির আহমেদ নিজেই তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। তিনি বলেন, ‘আমার ছেলে ২০১৮ সাল থেকে মানসিক সমস্যায় ভুগছে। কিছুদিন চিকিৎসা করালেও অর্থের অভাবে তা চালিয়ে যেতে পারিনি। মন্দিরে প্রতিমা ভাঙার ঘটনায় স্থানীয় ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সহায়তায় আমি নিজেই তাকে পুলিশের কাছে তুলে দিয়েছি।’
পুলিশের বক্তব্য সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হক জানান, ‘সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে জাকিরকে শনাক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে সে পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। তার বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।







