বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
এইচএসসি পাসে লাজ ফার্মায় নিয়োগ, নিচ্ছে ক্যাশ অফিসার। টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত। ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর আগুনে পুড়ে ভূষ্মিভুত। রামপাল মোংলার সুবিধাবঞ্চিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থিক সহায়তা প্রদান। সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ গ্রেপ্তার। একদিনে ১৩১২ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে, ৬ জনের মৃত্যু। যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে,ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পিং, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। উৎসব মুখর পরিবেশে চলছে বণিক সমিতির ভোট গ্রহণ। লেখক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করলেন কয়রা উপজেলার কৃতি-সন্তান মাষ্টার শাহানূর আলম।

পটুয়াখালীতে লোকসানের শঙ্কায় প্রান্তিক খামারিরা।

আলোকিত স্বপ্নের বিডি
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১
পটুয়াখালীতে লোকসানের শঙ্কায় প্রান্তিক খামারিরা।
মিজানুর রহমান অপু,পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ
দেশব্যাপী পশু বেঁচা-বিক্রির ভরা মৌসুম থাকা সত্বেও পশুর হাট স্থাপনে বিধিনিষেধ থাকায় কোরবানীর পশু নিয়ে চরম দুঃশ্চিন্তায় পটুয়াখালীর প্রান্তিক খামারিরা।
জানা যায়, পটুয়াখালীতে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও সনাতন ও স্বাভাবিক পদ্ধতিতে ক্ষেতের সবুজ ঘাস, কুটা, খইল, ভূশি ও ভাতের মার খেয়ে কোরবানীর পশু বড় হয়েছে। প্রাথমিক তথ্যমতে, জেলায় কোরবানীর জন্য বিভিন্ন খামারে ও ব্যক্তিগতভাবে প্রায় ১লক্ষ ২৩ হাজার ৪শ ৭৮টি গরু প্রস্তুত রয়েছে। তবে জেলার অন্যতম খামার হচ্ছে মির্জাগঞ্জ উপজেলার আমড়াগাছিয়া গ্রামের সততা এগ্রো ফার্ম। যেখানে শতাধিক দেশী বিদেশী গরুর মধ্যে বিশেষ আকর্ষণ “বরিশালের বস” নামে একটি ষাঁড় গরুর দাম হাকা হয়েছে ১৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। কিন্তু গরুর হাট ক্রেতা শুন্য এবং বিধিনিষেধ থাকায় গরু বিক্রি নিয়ে শঙ্কায় রয়েছে এসব খামারিরা।
পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুরের স্থাণীয় খামারি রশিদ জানান, গত বছর মহামারীতে অনেক টাকা লোকসানের পরও এবার ধারদেনা করে প্রাকৃতিক উপায় নানা জাতের প্রায় ২২ লক্ষ টাকার গরু প্রস্তুত করেছেন। কিন্তু হাটে ক্রেতা বিক্রেতা কম থাকায় লোকসানের শঙ্কায় ভুগছেন তিনি। অপরদিকে জেলায় ৮টি অন-লাইন প্লাটফর্ম চালু করেছে সরকার। প্রান্তিক খামারিদের বেশিরভাগই অনলাইন বেচা-কেনায় অজ্ঞ।
গলাচিপা উপজেলার খামারি মতলেব হাওলাদারের সাথে কথা বললে তিনি জানান, অনলাইন সম্পর্কে তার ধারণা না থাকায় বড় লোকসানের শঙ্কায় রয়েছেন তিনি। হাটে পর্যাপ্ত গরু ছাগল থাকা সত্বেও বিধিনিষেধ আরোপ করায় ক্রেতাদের উপস্থিতি কম। বাদুরা হাটে লোকসমাগম বেশি থাকলেও সবাই গরু দেখতে আসে কিন্তু গরু কিনতে কম আসে বলে জানিয়েছেন তিনি।
জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন, আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রাণি সম্পদ বিভাগের তত্বাবধায়নে নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত উপায় পশু ক্রয় ও বিক্রির জন্য জেলায় ৮টি প্লাটফর্ম চালু করা হয়েছে। এছাড়াও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিভিন্ন স্থানে চলছে পশু ক্রয়-বিক্রয়।
আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102