যাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা দেয় তাদের মনে হয় আর কোনো পথ নেই ৷ সেই মুহুর্তে মৃত্যুই তাদের জগতের বর্ণনা হয়ে ওঠে এবং এদের আত্মহননের এই সুতীব্র ইচ্ছাশক্তিকে কখনওই অগ্রাহ্য করা উচিত না- এই অনুভূতি সত্যিকার, শক্তিশালী ও তাত্ক্ষনিক৷ জাদুবলে এটা সরিয়ে তোলা যায় না৷ তবে এটা আত্মহত্যা না অন্য কিছু তা জানা যাবে ময়নাতদন্তের পর।
ময়মনসিংহের তারাকান্দায় ঘরের সিলিংফ্যানের সাথে ফাঁস দিয়ে ইয়াসমিন আক্তার(১২) নামের এক কিশোরী আত্মাহত্যার ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৭ ডিসেম্বর(শনিবার) সকাল ১১ টায় ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কাকনী ইউনিয়নের পঙ্গুয়াই নামক গ্রামে।
নিহত ইয়াসমিন উপজেলার কাকনী ইউনিয়নের পঙ্গুয়াই গ্রামের মুহাম্মদ উসমান গণির মেয়ে।
এ বিষয়ে তারাকান্দা থানা পুলিশের এস আই তৌকির আহমেদ তালুকদার জানান,সকালে বসত ঘরের দরজা বন্ধ করে ঘরের সিলিং ফ্যানের সাথে ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করে ইয়াসমিন।
বিষয়টি টের পেয়ে ভিকটিমের বড়ভাই ঘরের দরজা ভেঙ্গে মৃত অবস্থায় ইয়াসমিনকে ঘরের বাইরে বের করে।আমরা সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভিকটিমের লাশ ঘরের বাইরে পেয়েছি।ভিকটিমের লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেজল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।তদন্তকাজ চলমান রয়েছে।ময়নাতদন্তের পর বিস্তারিত বলা যাবে।থানায় সকল আইনগত প্রক্রিয়া চালু রয়েছে।