সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিশু-কিশোরদের ভোটের সুযোগ দিয়ে দায় শোধ করতে পারি। ঢাবির জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি-দেয়াল লিখন নষ্ট করলেই ব্যবস্থা। ৩১ ডিসেম্বর সংবিধান বাতিলের ঘোষণা আসতে পারেঃ ফরহাদ মজহার। আনিসুল হক ও সালমানকে রক্ষার চেষ্টা, সেই সানজিদাকে সাময়িক বরখাস্ত। হাসিনাকে দেশে আনার মানে হলো আরেকটি তামাশাঃ শফিক রেহমান। হাসিনার ‘ঘৃণাস্তম্ভে’র গ্রাফিতি মুছে দেওয়ার চেষ্টা অনিচ্ছাকৃত ভুলঃ ঢাবি প্রশাসন। ১ জানুয়ারি পর্দা উঠছে বাণিজ্য মেলার, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা। যৌথ অভিযানে অস্ত্রসহ ‘চিংড়ি পলাশ’ গ্রেপ্তার। ৩ হাজারের বেশি অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডের অধিকাংশই ভুয়া,সোমবার থেকে অস্থায়ী পাস। বিপিএলের টিকেট না পেয়ে মিরপুরে দর্শকদের বিক্ষোভ।

ঘুষ নেয়ার অভিযোগে দুদক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার। 

এ এম রিয়াজ কামাল হিরণ- চট্টগ্রাম জেলা। 
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
ঘুষ নেয়ার অভিযোগে দুদক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার। 
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তবে ঘুষ, অন্যায়, অত্যাচার, দুর্নীতি বন্ধ করা গেলে আরও দূর এগিয়ে যেত। এমন কোনো বিভাগ বা ক্ষেত্র নেই যেখানে ঘুষ ছাড়া কেউ কোনো কাজ করাতে পারেন। আর কেউ পারলে তিনি ভাগ্যবান। এখন সরকারি দফতরে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ হয় না
চট্টগ্রামের এক স্বর্ন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে করা মামলায় গ্রেফতার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তা কামরুল হুদাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। তিনি কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়ায় উপজেলার বাসিন্দা। তিনি দুদকের এএসআই হিসেবে কুমিল্লায় কর্মরত।
আজ রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেব এর আদালত এই আদেশ দেন। এর আগে শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) নগরের পাঁচলাইশ থানা এলাকায় একটি রেস্তোরাঁ থেকে কামরুল হুদাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিএমপির অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) (প্রসিকিউশন) কামরুল হাসান।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী ব্যক্তির নাম পরিমল ধর। তিনি নগরের হাজারী গলি এলাকার স্বর্ণ ব্যবসায়ী। অভিযুক্ত দুদক কর্মকর্তা কামরুল হুদা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে গত ১৬ সেপ্টেম্বর পরিমলের দোকানে যান। সেখানে কামরুল নিজেকে দুদক কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে পরিমলের বিরুদ্ধে ইয়াবা ব্যবসার মাধ্যমে কালো টাকা উপার্জন করার অভিযোগ তুলেন। একই সঙ্গে তিনি দুদকের একটি চিঠিও দেন। এরপর একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে কামরুল দোকান ত্যাগ করেন। বিষয়টি ভুক্তভোগী তার ভাতিজার সঙ্গে শেয়ার করেন। ভাতিজা বিষয়টি নিয়ে কামরুলের দেওয়া নম্বরে বিভিন্ন সময় যোগাযোগ করেন। একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত হয় কামরুলকে ২০ লাখ টাকা দিলে তিনি বিষয়টির সমাধান করবেন।
এ নিয়ে গতকাল (শনিবার) সন্ধ্যায় টাকা রিসিভ করতে দুদক কর্মকর্তা কামরুল চকবাজার এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে আসেন। অন্যদিকে বিষয়টি আগেই পাঁচলাইশ থানা পুলিশকে অবহিত করে রাখেন ভুক্তভোগী স্বর্ণ ব্যবসায়ী। সন্ধ্যায় উভয়ের মধ্যে বৈঠক চলাকালেও পুলিশ অভিযান চালিয়ে কামরুলকে গ্রেপ্তার করে। তাকে দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শনিবার রাতে মামলা রুজু করে পুলিশ। মামলায় দুদক কর্মকর্তা কামরুল এবং অজ্ঞাতনামা আরও ২ থেকে ৩ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগ আনা হয়।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সন্তোষ কুমার চাকমা ঢাকা পোস্টকে জানান, শনিবার রাতে মামলা দায়েরের পর রোববার সকালে অভিযুক্ত কামরুল হুদাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102