বুধবার (২ এপ্রিল) রাত আনুমানিক ৮টার দিকে নিজ বসতবাড়িতে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
আবু সানা জানান, বাড়ির পাশে একটি পাঞ্জা খানা জামে মসজিদে রূপান্তরিত হয়েছে। এবারের ঈদে সেখানে ঈদের নামাজও আদায় হয়েছে। মুসল্লিদের চলাচলের জন্য তিনি পথ দিয়েছেন। এতে তার বড় ছেলে ক্ষুব্ধ হয়ে লোকজন নিয়ে এসে তাকে ঘর থেকে টেনে উঠানে ফেলে মারধর করেন।
তিনি আরও বলেন, আমার চিৎকারে চাচাতো ভাইরা এসে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। গত বছরও সে আমাকে মারধর করেছিল। আমি তখন থানায় অভিযোগ করেছিলাম, কিন্তু সে মুচলেকা দিয়ে পার পেয়ে গিয়েছিল। এখন সে আবারও আমাকে আক্রমণ করেছে। বর্তমানে আমি মেঝো ছেলের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি। প্রাণের ভয়ে নিজের বাড়িতে ফিরতে পারছি না।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ, মারধরের পাশাপাশি তার থাকার ঘরের দরজা ও মালামাল ভাঙচুর করা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে আব্দুর রউফ সানার মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।