রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রিজার্ভ এখন ২০ বিলিয়নের ওপরেঃ গভর্নর। আজহারীকে নিয়ে মাওলানা লুৎফরের সেই ভবিষ্যদ্বাণী মিলে গেল! জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ইংরেজিতে দক্ষতা উন্নয়নে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি ও গ্লোবালইডি এর চুক্তি। সাদপন্থি শীর্ষ নেতা জিয়া বিন কাসিমকে গ্রেপ্তার। অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে নাঃ মির্জা ফখরুল। মানুষ আর ভারতের মিথ্যা গুজব ও দাদাগিরি পছন্দ করে নাঃ আজহারী। আ.লীগ নেতাকর্মীদের হাতে শত শত অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড। কালিগঞ্জে জাতীয় পর্যায়ে ২০২৩ সালের শাপলা কাপ অ্যাওয়ার্ড পরীক্ষা চলমান। ভারতীয় সীমান্তে পড়ে আছে বাংলাদেশী যুবকের গুলিবিদ্ধ লাশ। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কুড়িগ্রামে যুবদল নেতা নিহত।

ফের একতরফা নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে সরকারঃ সিপিবি।

আলোকিত স্বপ্নের বিডি
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩

ফের একতরফা নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে সরকারঃ সিপিবি।

গণদাবি ও জনমত উপেক্ষা করে সরকার ফের একতরফা নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেতারা। তারা বলেছেন, একতরফা তকমা ঘোচাতে বিভিন্ন দল ও ব্যক্তিকে নির্বাচনে অংশ নিতে নানা অপকৌশল ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে এসব কাজকর্ম যে এক কেন্দ্র থেকে পরিচালিত হচ্ছে, তা গোপন থাকছে না।

নেতারা বলেন, এ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত নির্বাচন দেশে চলমান রাজনৈতিক সংকট দূর করবে না। বরং দেশ ও দেশের মানুষ নতুন সংকটে পড়বে। সরকারের স্বৈরাচারী, কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা বাড়বে। অর্থনৈতিক সংকট তীব্র হবে। এ সুযোগে সাম্রাজ্যবাদী, আধিপত্যবাদী শক্তি দেশের ওপর আরও হস্তক্ষেপ বাড়াবে। অন্ধকারের অপশক্তি অগণতান্ত্রিক অবস্থা তৈরির প্রচেষ্টা নেবে যা মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশে কাম্য নয়। শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) পুরানা পল্টনের মুক্তিভবনের সামনে সিপিবি আয়োজিত সমাবেশে অংশ নিয়ে বক্তারা এসব কথা বলেন।

পার্টির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ঢাকা উত্তরের সভাপতি ডা. সাজেদুল হক রুবেল, ঢাকা দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাফিজুল ইসলাম। সভা পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সহকারী সাধারণ সম্পাদক মিহির ঘোষ।

 

রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, টাকার খেলা-পেশিশক্তি, প্রশাসনিক কারসাজি ও সাম্প্রদায়িকতার প্রভাবমুক্ত ছাড়া নির্বাচনে সমসুযোগ থাকে না। নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক করতে জাতীয় সংসদে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি, ‘না’ ভোট, প্রতিনিধি প্রত্যাহারসহ নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন করতে হবে।

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, আমরা নির্বাচন চাই। কিন্তু নির্বাচনের নামে ভুয়া, অবৈধ, প্রহসনের নির্বাচন চাই না। কমিউনিস্ট পার্টি দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে ষড়যন্ত্রের নির্বাচন রুখে দেবে।

সভাপতির বক্তব্যে শাহ আলম বলেন, রাষ্ট্র এবং সরকার একাকার হয়ে গেছে। আমাদের দেশের নব্বই ভাগ মানুষ দলীয় সরকারের অধীনে নিজের ভোট নিজে দিতে পারবে বলে মনে করে না। সরকার দেশকে আজ পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। ভোটে জিতবে না জেনে সরকার নানা বাহানা তৈরি করছে। মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে।

 

আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102