বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে বাংলার বুলবুল শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের পূন্যভুমি কিশোরগঞ্জ জেলা। এ জেলার অনেক সুনাম খ্যাতি ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে যা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল।এ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, জন্মগ্রহণ করেছিলেন প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান এবং সদ্য বিদায়ী রাষ্ট্রপতি জনাব আব্দুল হামিদ এবং বাংলাদেশের রাজনীতির সুদ্ধপুরুষ প্রয়াত জনাব সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এই মাঠিতে রাজনীতি করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ একটা পতাকাবাহী সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের। এই সংগঠনের জন্মই হলো লড়াই,সংগ্রামের মধ্য দিয়ে,এই সংগঠনের প্রত্যেকটি কর্মী বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে কাজ করেন।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে কিশোরগঞ্জ জেলা হলো ঢাকা বিভাগীয় একটি সাংগঠনিক জেলা তবে সাংগঠনিকভাবে অনেক পিচিয়ে আছে অন্যন্যা জেলার তুলনায়। এর কারণ হিসেবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, প্রায় ১৬-১৭ বছর আগের কমিঠি এখনো সংগঠন পরিচালনা করেন আহবায়ক কমিঠি।
প্রায় ১৬ বছর আগে যে কমিটি দিয়েছিলেন এটি এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে অর্থাৎ ঝিমিয়ে পরা অবস্থায় সংগঠন পরিচালনা করেন। যা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারবে বলে আশা করা যায় না।
গত কিছুদিন আগে কেন্দ্রীয় যুবলীগের নিদর্শনায় জেলা আওয়ামী যুবলীগের cv গ্রহণ করেন। যা অনেক নেতা কর্মীদের মনে আশার আলো সঞ্চালিত হয়েছিলো।
পরবর্তীতে সাবেক ছাত্রনেতারা আবার রাজপথে নেমে এসেছে তাদের মধ্যে সভাপতি পদপ্রার্থী হচ্ছেন ১/বাছির উদ্দিন (রিপন) ২/মীর আমিনুল ইসলাম (সোহেল) ৩/রুহুল আমিন খান এবং সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হচ্ছেন হুমায়ুন আহমেদ, মোহাম্মদ মাহফুজ,সৈয়দ আফাকুল ইসলাম নাটু, শফিকুল গণী ঢালি লিমন , রাশেদ জাহাঙ্গীর পল্লব,কাইয়ুম প্রমূখ।
দীর্ঘ দিনের এই আশা নিয়ে মাঠে ঘাটে সক্রিয় আছেন সভাপতি পদপ্রার্থী বাছির উদ্দিন রিপন, তিনি সংগঠন কে চাঙা করতে পুরো জেলায় ঘুরাফেরা করছেন এবং দলকে শক্তিশালী করছেন।
এবং তৃণমূলের দাবী একটি সম্মেলনের মাধ্যমে একটি নতুন কমিঠি দেওয়া হোক।