সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৬ জনের মরদেহ উদ্ধার। বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন। ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে দুই গাড়ির সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫। ময়মনসিংহে পাচারের সময় মানব কঙ্কাল উদ্ধার, গ্রেপ্তার- ২। কোকোর স্মৃতিতে ৮ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। বাগেরহাটে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লটারি পদ্ধতি বাতিলের দাবীতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন। বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর নাম পরিবর্তন। কালিহাতীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ট্রাকসহ ৬ ডাকাত গ্রেফতার। বিশ্ববিদ্যালয়ে মানসম্মত শিক্ষক প্রয়োজনঃ ড. আবুল কাশেম। বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্তে মেট্রো চালু করবে ভারত।

চুয়াডাঙ্গায় জেলা প্রশাসকের কাছে সামাজিক নিরাপত্তায় ‘কুম্ফু ক্যারাতি’ প্রতিষ্ঠান চালুর দাবী

আলোকিত স্বপ্নের বিডি
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

জনি আহমেদ, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ সোনার বাংলা। অর্থ্যাৎ সোনার মত মূল্যমানই হবে সমাজ; তা না হলে হবে রাষ্ট্রের সর্বনাশ। আর সে কারণেই সোনায় কোন খাদ থাকবে না।

সোনার বাংলা মানেই নিট অ্যান্ড ক্লিন সমাজ। যেখানে ক্ষমতার অপব্যবহারে কাউকে আঘাত, পারিবারিক, রাস্তাঘাটে বখাটেদের অত্যাচার, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, চুরি, ডাকাতি, সামাজিক সমস্যাসহ কোন প্রকার অপরাধের জন্ম নেবে না এ সমাজে। আর তখনই সোনার বাংলা হিসেবে জন্ম নেবে বাংলাদেশ।
বর্তমান সামাজিক ব্যবস্থা করোনার কারণে কিছুটা থমথমে হলেও বাংলাদেশের সকল অপরাধ কার্যক্রম অনেকটাই বন্ধের পথে; যা বাংলাদেশ পুলিশের চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের কারণে। যা আগের চেহারার সাথে মেলালে বোঝা যায়।
কিন্তু বাঙালি বলে কথা। করোনার ক্রান্তিকালেও কোন অপরাধ বন্ধ থাকেনি বা থাকছেও না, তবে কমছে।
করোনা চলে গেলে যে আবার আগের মত স্কুল-কলেজের ছাত্রীকে ধর্ষণ, ক্ষমতার অপব্যবহারে কাউকে আঘাত, পারিবারিক নানা সমস্যা, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, চুরি, ডাকাতি, সামাজিক সমস্যাসহ রাস্তাঘাটে বখাটেদের অত্যাচারকে টেকাল দিতে এ জেলার জাতিকে সামাজিকভাবে নিরাপত্তার লক্ষ্যে একটি “কুম্ফু ক্যারাতি” প্রতিষ্ঠান খোলা প্রয়োজন। তাহলে দেখা যাবে যারা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত “কুম্ফু ক্যারাতি” কোন কিশোর-কিশোরী, যুবক বা স্কুল-কলেজের ছাত্রী বা নারীদের কেউ কর্মক্ষেত্রে, কেউ লেখাপড়ার কাজে বাইরে বেরালে বর্তমান সমাজ অনুযায়ী যে কোনো সময় ছিনতাইকারীদের কবলে পড়তে হয় পুরুষদের আর বখাটেদের কবলে পড়তে হয় নারী জাতিকে।
এ থেকে রেহাই পেতে একজন জাতিকে অনেকাংশেই নিজেকে বাঁচাতে ‘কুম্ফু ক্যারাতি’ জানা অবশ্যই প্রয়োজন। কারণ একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ‘কুম্ফু ক্যারাতি’র কাছে ২/৪ জন অপরাধীর হাত থেকে বাঁচতে অনেকাংশেই কুম্ফুকে কাজে লাগিয়ে ফিরে পেতে পারে তার প্রাণ বা ইজ্জত।
এজন্য সরকারীভাবে প্রতিটা জেলার ন্যায় চুয়াডাঙ্গা জেলায় “কুম্ফু ক্যারাতি” প্রতিষ্ঠান চালু করা সোনার বাংলার জন্য প্রয়োজন। এতে যেমন সামাজিকভাবে অপরাধ কমবে তেমনী জাতি শান্তিতে বসবাস করতে পারবে।
হ্যাঁ তবে, “কুম্ফু ক্যারাতি” শেখানো সবার জন্য প্রযোজ্য হবে না। “কুম্ফু ক্যারাতি” শিখতে হলে তার পেশা ও স্মার্টকার্ড যদি গ্যারান্টার হতে পারে তাহলে শুধুমাত্র সেই ব্যক্তিই একমাত্র “কুম্ফু ক্যারাতি” শিখতে পারবে। কারণ “কুম্ফু ক্যারাতি” যারা জানে তারা কখনও অপরাধ করে না। তারা শুধু নিজেকে বাঁচাতে বা অপরকে বাঁচাতে সাহায্য করে থাকে। “কুম্ফু ক্যারাতি” শিখে অপরাধে লিপ্ত হওয়ার মত কোন মানুষকে সুযোগ যেন না থাকে।
এদিকে, রাষ্ট্রীয় সমস্যা সমাধানে সরকারের পক্ষে মান্যবর জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকারের মহানুভবতার কোন বিকল্প নেই।
মান্যবর জেলা প্রশাসক যেহেতু একজন সরকারী দায়িত্ববান অফিসার সেহেতু স্যারের কাছ থেকে চুয়াডাঙ্গায় “কুম্ফু ক্যারাতি” প্রতিষ্ঠান চালু হবে বলে আশা করে চুয়াডাঙ্গাবাসী।

আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102