গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে দেশের বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ। আগামী পাঁচদিনও বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল শনিবার (৩১ মে) সন্ধ্যা ৬টা
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে কয়েকদিন ধরে টানা বা থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। আট বিভাগেই আকাশের একই অবস্থা বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। আগামী ৭ জুন সারা দেশে পবিত্র ঈদুল আজহা
টাঙ্গাইল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি। এটি আরও উত্তর ও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝড়িয়ে ক্রমশ দুর্বল হতে পারে। আজ শুক্রবার দুপুরে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এসব
গভীর নিম্নচাপের কারণে উপকূলীয় জেলা ও চরাঞ্চলে চার ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। বৃহস্পতিবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত
ঢাকাসহ দেশের ৯ জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় ও বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেওয়া সতর্কবার্তায় এ তথ্য
উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে, যা আরও ঘনীভূত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ অবস্থায় দেশের চার সমুদ্রবন্দর- চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রাকে ৩ নম্বর
উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে, যা আরও ঘনীভূত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ অবস্থায় দেশের চার সমুদ্রবন্দর- চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রাকে ৩ নম্বর
দেশের ১৬ জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে এক পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (২৬ মে) সকালে আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল
বঙ্গোপসাগরে ধীরে ধীরে এক গভীর নিম্নচাপ সৃষ্টি হচ্ছে। যা রূপ নিতে পারে একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে। একে মোকাবিলায় ও মানুষের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আবহাওয়াবিদরা
দেশের ১১ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কি. মি বেগে দমকা অথবা ঝড়োহাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (২৪ মে) ভোর ৫