পাকিস্তান সেনাবাহিনী জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার একাধিক স্থানে ভারতের পাঠানো ১২টি ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে। চলমান অভিযানে এক বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন এবং পাকিস্তানের চার সেনা আহত হয়েছেন। এই ঘটনা ঘটল এক
পাকিস্তান এবং পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর ২৪টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ভারত। এতে পাকিস্তানের ৭০ জন নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে নয়াদিল্লি। সূত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে হামলার জবাবে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের
নিজের দেশকে বাঁচাতে অস্ত্র নয়, গানকেই হাতিয়ার করেছিল ছোট্ট ছেলেটি। গাজার মৃত্যুপুরীতে দাঁড়িয়ে কাঁপা গলায় নয়, বরং ভরাট কণ্ঠে গেয়ে যেত— যেন গানই ছিল তার প্রতিবাদের ভাষা। সেই শিশুশিল্পী হাসান
পেহেলগাম ইস্যুতে ভারতের হামলার পর পাল্টা জবাব দিয়েছে পাকিস্তান। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩৬ জনের প্রাণহানি হয়েছে। বুধবার (৭ মে) দিনভর পাল্টাপাল্টি হুমকি-ধমকি পর রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন পাকিস্তানের
কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার দুই সপ্তাহের মাথায় সামরিক সংঘাতে জড়িয়েছে পারমাণবিক ক্ষমতাধর দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তান। গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতের পর পাকিস্তানের ছয়টি জায়গায় হামলা চালায় ভারতীয় সামরিক বাহিনী।
আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন তালেবান সরকার ভারত ও পাকিস্তানের চলমান সীমান্ত উত্তেজনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, দুই দেশের মধ্যে কামানের গোলা বিনিময়ের মাধ্যমে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করা এই অঞ্চলের স্বার্থের পরিপন্থী। বুধবার (৭ মে) পাকিস্তানে ভারতের সামরিক হামলার পর কাবুল এই বিবৃতি দেয়। আফগান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ দেওয়া বিবৃতিতে জানায়, কাবুল দুই পক্ষকে সংলাপ ও কূটনৈতিক পদ্ধতিতে সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানাচ্ছে। একই সঙ্গে দিল্লি ও ইসলামাবাদকে সংঘাত পরিহার করে সংযম প্রদর্শনের অনুরোধ জানানো হয়। বুধবার (৭ মে) মধ্যরাতে ভারতীয় সামরিক বাহিনী পাকিস্তান ও পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মিরের অন্তত নয়টি স্থানে হামলা চালায়। ভারত দাবি করেছে, এই অভিযানে মাত্র ২৫ মিনিটে তারা ২৪টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে এবং এতে পাকিস্তানে অন্তত ৭০ জন নিহত হয়। তবে পাকিস্তান বলেছে, হামলায় ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছে। পাল্টা অভিযানে পাকিস্তানের ছোড়া গোলায় ভারতের অন্তত ১২ জন নিহত হয় বলে দাবি করেছে নয়াদিল্লি। একইসঙ্গে সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ রেখা বা এলওসি বরাবর উভয় দেশের সেনাদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটে, যাতে ভারত-শাসিত কাশ্মিরে আরও ১৫ জন নিহত ও ৩০ জনের বেশি আহত হয়েছেন। উভয় দেশের মধ্যে উত্তেজনা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, পাকিস্তান দাবি করেছে, তারা ভারতীয় অন্তত পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। যদিও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এ পর্যন্ত তিনটি বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে। পরিস্থিতির জবাবে বুধবার পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির জরুরি বৈঠক হয় এবং সেখানে সেনাবাহিনীকে ভারতের হামলার জবাবে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
মাত্র আট দিনের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো লোহিত সাগরে পড়ে একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান হারিয়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বিবিসির মার্কিন অংশীদার সিবিএস নিউজকে জানান, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার
কাশ্মীর হামলা নিয়ে তৈরি হওয়া তীব্র উত্তেজনার মধ্যে পাকিস্তানের কয়েকটি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারত। পাকিস্তানের দাবি, এ হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত এবং ৪৫ জন আহত হয়েছে। পাল্টা জবাবে
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, বুধবার রাতের আঁধারে ভারতের ৭৫ থেকে ৮০টি যুদ্ধবিমান পাকিস্তানে হামলা চালিয়েছে। পাকিস্তানের বেসামরিক এলাকা ও মসজিদ লক্ষ্য করে ভারতীয় বাহিনী এই হামলা করেছে।
ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিক্রিয়া জানানোর অধিকার পাকিস্তানের আছে বলে দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি (এনএসসি) জানিয়েছে। বুধবার (৭ মে) পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফের নেতৃত্বে এনএসসির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দেশটির
