ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, সারা বিশ্ব ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রশংসা করছে। তিনি দাবি করেছেন, স্বাধীনতার পর এই প্রথমবার ভারতের সশস্ত্র বাহিনী পাকিস্তানের ভেতরে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে জবাব দিয়েছে।
ইয়েমেন থেকে ইসরাইলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। এ ঘটনায় ইসরাইলের মধ্যাঞ্চলে সতর্কতাস্বরূপ সাইরেন বাজানো হয় এবং দেশটির প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বেন গুরিয়নে সাময়িকভাবে সব ফ্লাইট চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়।
টানা কয়েক সপ্তাহের সংঘর্ষ ও উত্তেজনার পর অবশেষে স্থিতিশীলতার পথে ভারত-পাকিস্তান। দুই দেশের মধ্যে চলমান যুদ্ধবিরতি আপাতত শেষ হচ্ছে না বলে জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। রোববার (১৮ মে) মেয়াদ শেষ হওয়ার
নিজেদের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বেশ কিছু পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। শনিবার (১৭ মে) দেশটি জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে শুধুমাত্র নহাভা শেভা এবং কলকাতা সমুদ্র বন্দর দিয়ে এসব পণ্য আনা
গাজায় ইসরায়েলের নতুন সামরিক অভিযান শুরুর পরপরই কাতারের রাজধানী দোহায় বন্দি বিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এই খবর জানিয়েছে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর জানিয়েছেন ‘অপারেশন সিঁদুর’ চালানোর আগে পাকিস্তানকে অবহিত করেন তারা। তার এ ‘স্বীকারোক্তির’ পর ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় শুরু হয়েছে। দেশটির প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় কংগ্রেসের নেতা রাহুল
কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর তীব্র উত্তেজনায় জড়ায় ভারত ও পাকিস্তান। ভারত হামলার দায় পাকিস্তানের কাঁধে চাপিয়ে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে অভিযান চালায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর ও পাকিস্তান ভূখণ্ডে। পাল্টা
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বিমান অভিযানে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নিহত হয়েছেন ১১৫ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২১৬ জন। গাজার
মাওবাদী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে ভারত। দেশটিতে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ৩১ মাওবাদী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৬ মে) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের নিরাপত্তা বাহিনী
বিশ্ব যখন ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে গভীর উদ্বেগে, তখন এক বিস্ময়কর প্রস্তাব নিয়ে হাজির হয়েছে তেহরান। এই প্রস্তাব শুধু কূটনৈতিক ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং এটি মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেও নাটকীয়ভাবে পরিবর্তন