বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
হলো যুদ্ধবিরতির চুক্তি, তবুও ইসরাইলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত। বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে শিশুশ্রম নিরসনে বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। চুলকাটিতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ। সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি মিডিয়া এন্ড জার্নালিজম ক্লাবের প্রথম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত। এক পদে দুইবারের বেশি নয়; রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ৪ বছর। ৪০ শতাংশ ভোট না পড়লে আবারও নির্বাচনের প্রস্তাব। কালীগঞ্জে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদযাপিত হচ্ছে। চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক। সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ। বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী নিরাপত্তা জোট গঠনে আগ্রহী পাকিস্তান।

কুতু্বদিয়ায় যত্রতত্র বিক্রি হচ্ছে এলপিজি গ্যাস সিলিল্ডার।

আজিজুল হক(আজিজ)কুতুবদিয়া:
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩
কুতু্বদিয়ায় যত্রতত্র বিক্রি হচ্ছে এলপিজি গ্যাস সিলিল্ডার।
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় অনুমোদন ছাড়া যত্রতত্র বিক্রী হচ্ছে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার।অনিরাপদ ও  ঝুঁকিপূর্ণ অবস্তায় দোকানের সামনে রাখা হয় গ্যাসের সিলিল্ডার, সঙ্গে এক লিটার দুই লিটার কোমলপানীয়ের বোতলে পেট্রল। এসব দোকানে দার্হ্য পদার্থ রাখার কোন লাইসেন্স নেই।
উপজেলা জুড়ে বিভিন্ন দোকানে গ্যাসের সিলিল্ডার বিক্রি করতে দেখা গেছে,নিয়ম অনুযায়ী  গ্যাস সিলিল্ডার  বিক্রি এবং মজুত করতে ফাযার সার্ভিসের  লাইসেন্স, বিস্ফোরক পরিদপ্তরের লাইসেন্স  ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেওযার বিধান রয়েছে।এই  নিয়ম এখানে মানা হচ্ছে না ফলে যে কোন মুহুর্তে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
বিস্ফোরক পরিদপ্তরের নিয়ম অনুযায়ী খুচরা দোকানে বিক্রির জন্য সবোর্চ্চ ১০টি গ্যাস সিলিল্ডার রাখা যায়।সে ক্ষেতে কেবল ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স নিলেই হবে।১০টির বেশি গ্যাস সিলিল্ডার বিক্রি করতে হলে বিস্ফোরক পরিদপ্তরের লাইসেন্স বাধ্যতামূলক।
কুতুবদিয়া উপজেলায়  কোন ধরনের লাইসেন্স ছাড়াই গ্যাস সিলিল্ডার বিক্রির ব্যবসা পরিচালনা করেছে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান।প্রতিষ্ঠান গুলো কোন প্রকার নিয়ম না মেনেই গ্যাস সিলিল্ডার বিক্রির ব্যবসা পরিচালনা করছে।২০০৪ সালের এলপিজি মজুত সংরক্ষণ আইনে বলা হয়েছে বিস্ফোরণ লাইসেন্স ব্যতীত কেউ এলপিজি গ্যাস সিলিল্ডার  মজুত করতে পারবে না।গ্যাস সিলিল্ডার মজুতের স্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন  রাখতে হবে।সেখানে কোন প্রকার আগুন বা বিদ্যুৎতিক সংস্পর্শ না থাকে সেদিখে খেয়াল রাখতে হবে।
উপজেলার বিভিন্ন বাজারে পাড়া মহল্লায় মুদির দোকান,তেলের দোকান,পানের দোকান,চায়ের দোকান,এমনকি ঔষধের দোকানে ও অবাধে বিক্রী হচ্ছে গ্যাস সিলিল্ডার। জনবহুল  এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে এলপিজি সিলিল্ডার গোদামজাত করা হয়েছে।অধিকাংশ দোকানে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই,কিছু দোকানে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র টাঙানো থাকলে তা অকেজো ও মেয়াদোর্ত্তীর্ণ।
লাইসেন্সবিহীন গ্যাস সিলিল্ডার বিক্রির বিষয়ে জানতে চাইলে অধিকাংশ গ্যাস সিলিল্ডার বিক্রেতা বলেন,গ্যাস সিলিল্ডার বিক্রির বিষয়ে  কোন প্রকার  লাইসেন্স প্রয়োজন পড়ে তা তাদের জানা নেই।বাজারের অনেক দোকানেত গ্যাস সিলিল্ডার বিক্রী হয়,একেবারে ফুটপাতে গ্যাস সিলিল্ডার সাজিয়ে রাখা হয়েছে,কেউত কিছু বলে না।
উপজেলার বিভিন্ন বাজারে ঘুরে অবৈধ ভাবে গ্যাস সিলিল্ডার বিক্রি করতে দেখা গেছে,সিলিল্ডার গুলো রাখা হয় সড়কের পাশে,একটার উপর আরেকটা করে,অনেকেই গ্যাস সিলিল্ডার মজুত রাখার নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানেন না।
আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102