মোঃ আক্তার হোসেনঃ উন্নয়নের জোয়ারে বাসছে মোগলগাঁও ইউনিয়ন কীন্তু উন্নয়নের ধরা ছোঁয়ার বাহিরে ফতেহপুর গ্রামের এই রাস্তা জানান এলাকার লোকজন।
সিলেট সদর উপজেলার ৭ নং মোগলগাঁও ইউনিয়ন এর ৩নং ওয়ার্ডের ফতেহপুর গ্রামের ব্রীজের মুখ থেকে রুকুব উদ্দীন এর বাড়ি পর্যন্ত রাস্থা নাই বল্লেই চলে। এই রাস্থার মধ্যে প্রায় ৩ বছর আগে একবার রাস্থায় কাজ করানো হয় এ সময় একটা কালবার্ড নির্মাণ করা হয় কীন্তু সেই কালবার্ড টি করা হয় রাস্তার থেকে অনেক নিছে, সাধারণত সব সময় রাস্তার তোলনায় কালবার্ড অথবা ব্রীজ উঁচু হয় বন্যার সময় সেই ব্রীজে সাঁতার সমান পানি থাকে বলে জানান এলাকাবাসী ।
গত ২৩,০৪,২০১৮ ইংরেজীতে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে কাজটি করা হয়। এই রাস্তাদিয়ে স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসায়, আশা জাওয়া করে শত শত ছাত্র ছাত্রী ও গ্রামের সর্বস্তরের জনগন বেশ কয়েক বার সেই রাস্থা হওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বার গন তবুও স্বপ্ন বাস্তবিত হয় নাই।
এলাকার ভুক্তভূগী গউছ উদ্দীন জানান এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত ছাত্র ছাত্রী সহ এলাকার সকল প্রকার লোক এই রাস্তাদিয়ে চলাফেরা করেন এই রাস্তা না হওয়ায় সবাই অনেক কষ্টে চলাফেরা করতে হয় আমাদের, যখন এই ব্রীজ(কালবার্ড) হয় সেই কালবার্ড টা বর্তমান রাস্তা থেকে নিচু। বন্যার সময় এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা সম্ভব হয় না।
নুরুল হক জানান অনেক সময় অমাদের চেয়ারম্যান, মেম্বার গন এসে দেখে চলে যান আচ্ছা হবে বলে কীন্তু এখনো কোনো হদিস নাই।
সায়েস্তা মিয়া বলেন আমাদের একটাই দাবি অমাদের এই রাস্তারটার কোনো একটা ব্যাবস্থা করার জন্য আমারা বিশেষ অনুরুধ করছি আমরা রাস্তা ছারা চলাচল করার কোনো ব্যাবস্থা নাই।
মিনির উদ্দিন বলেন যদি এই রাস্তা করার জন্য কোনো ব্যাবস্থা করা হয় আমরা যে ভাবেই হোক সহযোগিতা করব এই রাস্ত আমাদের অনেক জরুরী এই রাস্তা ছারা আমরা চলাফেরা আমাদের সন্তানরা স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসায়, জাওয়া আশা করতে অনেক অসুবিধে হয়
এই রাস্থায় যদি উন্নয়ন না হয় তা হলে এলাকায় পেক কাদা দিয়ে আমাদের সন্তানরা শিক্ষার জন্য যায় অনেক কষ্ট হয় তাদের চলাচল করতে। সামান্য বৃষ্টি হলেই হয়ে যায় বন্যা ডুবে যায় রাস্থা মেলেনা কোনো হদিস তখন।
এলাকাবাসী কৃর্তপক্ষ সহ উপজেলা নির্বাহী অফিসার , উপজেলা চেয়ারম্যান , এবং উক্ত ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এর সু দৃষ্টি কামনা করছেন।