বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চল সহ,নদ -নদীর কাছাকাছি অবস্থিত ঘের গুলোর পানি তুলনামূলক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে চিংড়ি চাষের ভরা মৌসুম হাওয়ায় চিংড়ি চাষীদের চিন্তা বেড়েছে ঘের ভর্তি মাছের জন্য। ছোটখাট ঘরগুলো নেট বা উঁচু ভেড়ি নির্মাণ করতে পারলেও বড় বড় ঘেরগুলো অল্প সময়ের ভিতরে উঁচু ভেড়ি নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছে না মালিকদের পক্ষে। ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে এই অঞ্চলের চিংড়ি চাষিরা। চিংড়ি চাষীদের আর্থিক ক্ষতি হলে সরকারও হারাবে মোটা অংকের রাজস্ব।
প্রায় প্রত্যেক বছর এই অঞ্চলের বর্ষা মৌসুমে চিংড়ি চাষীদের এ ধরনের সমস্যা হয় বলে জানা গেছে। যথযুক্ত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকলে এ ধরনের সমস্যা আর ঘটবে না বলে মনে করে চাষিরা। সরকার নিজস্ব পৃষ্ঠপোষকতায় এই চিংড়ি শিল্পকে রক্ষার জন্য হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে চিংড়ি চাষিরা।