ইমি কালীগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ছাত্রী। তার বাবা একজন এনজিও কর্মী এবং মা গৃহ পরিচালিকা।
চাকুরীর সুবাদে ইমির বাবা পরিবার-পরিজন নিয়ে নাজিমগঞ্জ পল্লীতে বসবাস করেন। রেজাল্ট পাওয়ার সাথে সাথে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায় তার পরিবার। ইমির বাবা আশের বিশ্বাস বলেন ইমি ছোটবেলা থেকে অত্যন্ত মেধাবী এবং ভদ্র স্বভাবের। বাড়িতে তার প্রধান কাজ ছিল লেখাপড়া করা। তিনি বলেন এ গর্ব শুধু আমার নয় এ গর্ব কালীগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় সহ সাতক্ষীরা আবাসীর।
কালিগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ বাছাড় মহোদয়ের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন ইমির শিক্ষক হতে পেরে আমি গর্ববোধ করি। ইমি এখন সাতক্ষীরার গর্ব। ইমি প্রেরণা যোগাবে আগামী দিনের শিক্ষার্থীদের। ইমি সারাক্ষণ ক্লাসে লেখাপড়ায় ব্যস্ত থাকতো এবং অবসর সময়ে বান্ধবীদের সাথে শিক্ষামূলক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনায় থাকতো। তিনি আরো বলেন ইমির মত একটা সন্তান পাওয়াও মা-বাবার কাছে আশীর্বাদ স্বরূপ।
ইমির বাবা আশের বিশ্বাস এই সাফল্যের জন্য কালিগঞ্জ পাইলট বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারীগণকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।তিনি মনে করেন শিক্ষকদের সহানুভূতি না থাকলে ইমির পক্ষে এত সুন্দর ফলাফল করা কখনো সম্ভব হতোনা। আশের বিশ্বাস ইমি ভবিষ্যতে যাতে আরো ভালো রেজাল্ট করতে পারে তার জন্য দেশবাসীর কাছে আশীর্বাদ চেয়েছেন।