স্থানীয়রা জানান, অপসারিত মেয়র ও কেশবপুর পৌর নিসিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আত্মগোপনে চলে যান। তার বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে বলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জানিয়েছে।
এছাড়া কেশবপুর সাবেক সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের ডান হাত হয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চালিয়েছেন। তার বাহিনীর হাতে পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুস সামাদ বিশ্বাসের ভাতিজা সাইফুল ইসলাম (সুইট) বিএনপি নেতা প্রভাষক শাহাজান সহ অন্তত ২০ জনের অধিক রক্তাক্ত জখম হতে হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুরের সময়ে পৌর এলাকার ভবানীপুর এলাকায় নিজ বাড়িতে অবস্থান করার খবর পায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সেই মুহূর্তে তার বাড়ি ঘেরাও করে কেশবপুর থানা পুলিশে খবর দেন আন্দোলনের নেতারা। কেশবপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) খান শরীফুল ইসলাম সাবেক মেয়র কে নিয়ে থানায় যান।