শিশুটির দাদা কাশেম আলী জানান, সকাল ৯টার দিকে বাড়ির উঠানে খেলছিল আলিফ। ২০ মিনিট পর তাকে দেখতে না পেয়ে তিনি বাড়ির সবাই তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে। এক সময় তার মনে হয়, পানিতে পড়ে যেতে পারে আলিফ হোসেন। তিনি তখন মামা-ভাগনে দোয়া নামের বাওড়ের পানিতে নেমে যান। কিছুক্ষণ খোঁজার পর আলিফকে উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শিশুটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পৌঁছানোর আগেই মারা গেছে বলে নিশ্চিত করেছেন কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক তানভির জামান (প্রতিক)।
কোটচাঁদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন মাতব্বর বলেন, ঘটনাটি এখনো পর্যন্ত কেউ আমাকে জানায়নি। আর অভিযোগ না থাকলে ময়নাতদন্ত করা হয় না। তবে সন্দেহজনক মনে হলে, অভিযোগ না হলেও ময়নাতদন্ত করা হয়।