২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার দাখিল করা হলফনামায় সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ তদন্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তদন্তে জানা যায়, তিনি ২১.৯১ একর জমি, দুই কোটি টাকার বেশি অস্থাবর সম্পদ এবং এক কোটি ৯৩ লাখ টাকার একটি মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ির তথ্য গোপন করেন।
দুদকের উপপরিচালক মাসুদুর রহমানের তদন্তে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের সুপারিশ করা হয়। এছাড়া ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের হলফনামাগুলো পুনঃতদন্তের প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় বসেছে। যদিও এসব অভিযোগ এখনও আদালতে যাচাই হয়নি, তবুও বিষয়টি ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা ও বিতর্ক ছড়িয়েছে। শেখ হাসিনার পক্ষে কেউ এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য দেননি।