আমতলী প্রতিনিধিঃবরগুনার আমতলী উপজেলার সাহেব বাড়ির কৃতি সন্তান আবদুস সালাম তালুকদার এর সন্তান তরুন উদীয়মান যুব সমাজের অহংকার মোঃ শাকুর তালুকদার ।
তার বংশের রক্তে বইছে বিপ্লবী রক্ত। ছোটবেলা থেকেই মুজিবীয় আদর্শে বেড়ে ওঠা এ-ই শাকুর তালুকদার ।
দেশের খেটে খাওয়া মানুষের জন্য কিছু করার স্বপ্ন, যতটুকু সম্ভব হয় যথা সাধ্যমতো চেষ্টা করেছেন এবং সারাজীবন অব্যহত থাকবে।
২০০৪ সালে তৎকালীন বিডিআর বর্তমান বিজিবিতে পদার্পণ করেন। সততা ন্যায়-নিষ্ঠা শৃঙ্খলা ও যথার্থ গুরুত্বতা ও সুনামের সাথে সীমান্তের নিরাপত্তা দায়িত্ব পালন করেন। পাশাপাশি খেলাধুলা বিষয়ে ভলিবল, বাস্কেটবল,ফুটবল আন্তঃবাহিনী সেক্টর এবং বহির্দেশীয় খেলায় অংশগ্রহণ করে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেন এ-ই শাকুর তালুকদার।
চোরাচালান প্রতিরোধে মাদক এবং বিভিন্ন প্রকার ভারতীয় পোশাক দ্রব্য কসমেটিক হুন্ডি ব্যবসায়ীদেরকে আটক করণ।১১তম বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোয়েন্দার দায়িত্ব পালন করে সুষ্ঠু নির্বাচনে সরকারকে সহায়তা প্রদানে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে প্রশংসিত হয়, এবং উপহার গ্রহণ করেন।
ইউনিটের সৈনিকদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণের প্রশিক্ষকতা এবং গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সুনামের সাথে পালন করেন।
১৯৯২ সাল থেকে যখন সে সম্পূর্ণ ভাবে বুঝতে শিখেছে তখন থেকেই দেশ ও মানব সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন এ উদীয়মান তরুণ । অসহায়দেরকে সাহায্য প্রদান ,অত্যন্ত গরীব অসহায় ও দুঃস্থদেরকে চিকিৎসা প্রদানে অর্থের যোগান দিয়ে থাকেন। মসজিদ মাদ্রাসা এবং বিভিন্ন আলেমদেরকে অর্থ প্রদান করে থাকেন। পরিবহন যাতায়াতের সময় সাথে থাকা গরীবদেরকে ভাড়া দিয়ে সহায়তা প্রদান করেন। মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে মধ্যবিত্ত ও অসহায় ফ্যামিলির গার্জিয়ান মৃত্যুকালে খাদ্যের ব্যবস্থা করেন। বিভিন্ন পর্যায়ে নির্যাতিতদের পাশে থাকা, অন্যায়ের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করা । বিভিন্ন পর্যায়ে মানুষদেরকে অর্থ ধার দিয়ে সেবা প্রদান। দালাল চক্রের মাধ্যমে প্রবাসে যারা গিয়েছেন সে সমস্ত প্রবাসী ভাইয়েরা যারা প্রবাসে কাগজ বিহীন কাজ করেন এবং বিভিন্ন সমস্যায় কাজ করতে না পারেন এবং সেই দালালচক্র দলকে বিভিন্নভাবে খুঁজে বের করে চাপ প্রয়োগ করে আকামা বা কাগজের ব্যবস্থা করে দেন।প্রবাসী ভাইদের সব সময় খোঁজ খবর নিয়ে থাকেন। মহামারী করোনা পরিস্থিতির সময়ে অসহায় প্রবাসী ভাইদের ফ্যামিলিতে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন এবং বিশ্ব মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে উপজেলায় বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে অর্থ দিয়ে সহায়তা প্রদান করেন। মহামারী করোনার শুরুতেই নিজ ইউনিয়নের মধ্যবিত্ত ও কর্মহীনদের মাঝে ত্রাণের ব্যবস্থা করেন। ইউনিয়নস্থ বিভিন্ন জায়গায় খেলাধুলায় মনোনিবেশ করে রাখার জন্য খেলোয়াড়দেরকে ফুটবল, জার্সি ও নগদ অর্থ প্রদান করেন।
এ বিষয়ে আলাপনে বলেন,,এ দেশের মা মাটি আমার শরীরে বইছে। আমি যেখানে থাকি না কেন। আমি আমার আমাদের দেশের ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাবো। আমার চাকুরি জীবনের পাশাপাশি আমাদের এলাকার মানুষের যতটুকু আমার সাধ্য মতো আমি তাদের পাশে থেকে এসেছি এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে যেভাবে হোক যতটুকু সম্ভব সাহায্য করে যাব। ইনশাআল্লাহ জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত নিজেকে মানব সেবায় নিয়োজিত রাখবো।