বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্র সভাপতি ও মোরেলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হাবিবুল্লাহ।
বহিষ্কৃত শিক্ষকরা হলেন—চিপা বারইখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মাসুম বিল্লাহ ও নিমাই চন্দ্র রায়; জিউধরা সেরজন স্মৃতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শাহানাজ আক্তার, তাপস কুমার মজুমদার, শহিদুল ইসলাম ও সোহেলী পারভিন; শহিদ শেখ রাসেল মুজিব উচ্চ বিদ্যালয়ের পলি দেবনাথ ও নাসির উদ্দিন খান এবং অম্বিকাচরণ লাহা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. শফরুল ইসলাম।
জানা যায়, ওই কেন্দ্রের ১০১, ১১০ ও ২১০ নম্বর কক্ষে টেবিলের ওপরে ও নিচে ব্যাগ, বই, খাতা ও মোবাইল পাওয়া যায়। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে কেন্দ্র সচিব ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক আদেশে ওই ৯ শিক্ষককে ২০২৫ ও ২০২৬ সালের পাবলিক পরীক্ষায় দায়িত্ব পালনের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। ওই কেন্দ্রে ১১টি বিদ্যালয়ের ৪৭৪ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
এ বিষয়ে কেন্দ্র সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, পাবলিক পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের তিনটি কক্ষে বই ও মোবাইল পাওয়া গেছে। তাই দায়িত্বে থাকা ৯ শিক্ষককে দুই বছরের জন্য দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।