সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কিশোর গ্যাংয়ের ১১ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। ফেরারির মতো ছুটছি, সামনে কোনো ভবিষ্যৎ নেইঃ ছাত্রলীগ নেতা। বিএনপি-জামায়াতের বাড়িঘরে হামলার নির্দেশ দিলেন হাসিনা। গোয়ালন্দে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দুই গ্রুপের পৃথক কর্মসূচি পালন। সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন গ্রেফতার। সনাতন ধর্মাবলম্বী দুপক্ষের সংঘর্ষে প্রতিমা ভাঙচুর। সাবেক ডিএমপি কমিশনার গোলাম ফারুককে আটকে দিল ইমিগ্রেশন পুলিশ। তারাকান্দা নেতৃবৃন্দের সাথে যুক্তরাজ্য বিএনপি’র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ’র সাথে  মতবিনিময় সভা। তারাকান্দা সদর ইউনিয়ন কৃষক দলের উদ্যোগে কর্মী সভা অনুষ্ঠিত। শাবিপ্রবিতে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৩ নভেম্বর।

মাধবপুরে ফার্মেসীতে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ স্যাম্পল।

শ্রীবাস সরকার, মাধবপুর প্রতিনিধি।
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মাধবপুরে ফার্মেসীতে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ স্যাম্পল।

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বিভিন্ন ওষুধের দোকানে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে ফিজিশিয়ান স্যাম্পল।

জানা যায়, ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এসব ওষুধ ট্রায়ালের উদ্দেশ্যে রুগীদের দেওয়ার জন্য ফিজিশিয়ান স্যম্পল হিসেবে চিকিৎসকদের দেওয়া হয়। এসব স্যাম্পল ওষুধের সরকারি কোন রাজস্ব দিতে হয় না। বিনামূল্যে দেওয়া এসব ওষুধ ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। কিন্তু অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় চিকিৎসকগন ও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এ ধরনের ওষুধ খোলা বাজারে বিক্রি করছেন। এতে একদিকে যেমন সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, অন্যদিকে ট্রায়ালে থাকা এসব ওষুধ সেবনে প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা।

সরেজমিনে জানা যায় , মাধবপুর উপজেলার প্রত্যেকটি বাজারে ওষুধের দোকানে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে স্যাম্পল ওষুধ। এসব ওষুধের মোড়কের গায়ে লেখা ‘ফিজিশিয়ান স্যাম্পল, ক্রয় বিক্রয় নিষিদ্ধ’। কিন্তু কিছু কিছু দোকানিরা এগুলো বিক্রির জন্য কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছেন। স্যাম্পল ওষুধের পেকেট ফেলে দিয়ে বিক্রয়যোগ্য ওষুধের বাক্সে রেখে এসব ওষুধ বিক্রি করছেন।

ফার্মেসি মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গে চিকিৎসকরা চুক্তি করে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ স্যাম্পল পান। এসব স্যাম্পল চিকিৎসকরা টাকার বিনিময়ে ওষুধের দোকানে বিক্রি করে দেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফার্মেসি মালিক জানান, চিকিৎসকরা ফোন করে তাদের বাসায় অথবা চেম্বারে ডেকে নেন। এরপর তাদের কাছে এসব ওষুধ বিক্রি করেন। কিছু কিছু দালালরাও চিকিৎসকের কাছ থেকে ওষুধ এনে ফার্মেসীতে দেন। তারা শতকরা ৫০ থেকে ৬০ পার্সেন্ট দামে চিকিৎসকদের কাছ থেকে ওষুধগুলো কিনেন।

এ বিষয়ে মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনজুর আহসান এর সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে বার বার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি।

জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ এর সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,, আমাদের মোবাইল কোর্ট সব সময়ই চলমান,, শিগ্রই এ বিষয়ে অভিযান পরিচালনা করা হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102