নিজস্ব প্রতিবেদক :
একটি দেশ ও জাতির পরিচয় বহন করে নির্দিষ্ঠ কোন প্রতিক বা পতাকা।তেমনি বাংঙালী জাতির ও স্বাধীন বাংলার পরিচয় বহন করে সবুজের মাঝে রক্ত লাল বিত্ত।আর লাল সবুজ পতাকা আত্মত্যাগ ও রক্তের দামে কেনা,২ রা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা প্রথম স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়ানো হয়।প্রতি বছর ২রা মার্চ ঐতিহাসিক পতাকা দিবস পালন করে আসছে বাংঙালী জাতি।তারই ধারাবাহিকতায় আজ দেশের সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা উপজেলায় পালিত হলো ঐতিহাসিক পতাকা দিবস। লালমনিরহাট ১ (পাটগ্রাম-হাতীবান্ধা)সংসদীয় আসনের আগামীর নৌকার সম্ভাব্য সাংসদ বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তান, লালমনিরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের প্রধান উপদেষ্টা হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক , রংপুর বিভাগের শ্রেষ্ঠ বিদ্যোৎসাহী সমাজকর্মী, মাহমুদুল হাসান সোহাগ’র পৃষ্ঠপোষকতায় পালিত হলো ঐতিহাসিক পতাকা দিবস আরেফা খাতুন উচ্চবিদ্যালয় বাউড়ায়।উক্ত বিদ্যালয়ে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাংঙালী, বাংঙালী জাতির পিতা স্বাধীন বাংলার রচয়িতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতির ভিত্তিও প্রদান করেন।প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে মাহমুদুল হাসান সোহাগ বলেন-জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীরমুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন আর এই স্বাধীনতা রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব, তোমরা সোনার বাংলার আগামী দিনের ভবিষ্যৎ, দেশকে বিশ্বদরবারে সম্মানজনক স্হানে নেওয়ার গুরুদায়িত্ব তোমাদের উপর,তাই মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে হবে,দেশকে ভালোবাসাতে হবে,স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে মনে প্রানে ধারন করতে হবে। এসময় বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।