বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
একদিনে ১৩১২ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে, ৬ জনের মৃত্যু। যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে,ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পিং, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। উৎসব মুখর পরিবেশে চলছে বণিক সমিতির ভোট গ্রহণ। লেখক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করলেন কয়রা উপজেলার কৃতি-সন্তান মাষ্টার শাহানূর আলম। স্প্যানিশ রদ্রিইর হাতেই ওঠল ব্যালন ডি’অর। একাদশে নেই লিটন, অঙ্কনের অভিষেক। না থেকেও বর্ষসেরা ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। ২ নং বানিহালা  ইউনিয়ন কৃষক দলের উদ্যোগে কর্মী সভা অনুষ্ঠিত। নির্বাচিত হলে বিদেশে যুদ্ধে লড়বে না যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের।

মুন্সীগঞ্জে স্ত্রী হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন।

মো. ফরহাদ, মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি।
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৩
মুন্সীগঞ্জে স্ত্রী হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন।

স্ত্রী রোমানা হত্যার প্রতিবাদে,স্বামী নাদিমসহ সকল হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড চেয়ে মানববন্ধন করেছে মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার চরকেওয়ার ইউনিয়নের বাঘাইকান্দি গ্রামের এলাকাবাসী ও সবর্স্তরের জনগণ।

বুধবার বেলা ১১ টার দিকে মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান করে বঙ্গবন্ধু প্রধান সড়ক হয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করেন। এবং বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেন। এসময় মানববন্ধনকারীরা স্ত্রী রোমানা হত্যার বিচারের দাবিতে আসমীদের “ফাঁসি চাই” বলে বিক্ষোভ মিছিল করেন। এবং প্রশাসনকে অনুরোধ জানিয়ে আসামী নাদিম দেওয়ান, আক্তার দেওয়ান, নাছিমা বেগম, আখিঁ আক্তার,সানজিদা আক্তার,নাফিজ ,লিপি বেগমসহ সকলের যেন ফাঁসি দেওয়া হয় সেই বিচারে দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেন।

জানা যায়, গত সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার চরকেওয়ার ইউনিয়নের রাঘাইকান্দি এলাকায় ছুরিকাঘাত স্ত্রী রুমানা আক্তার দাঁড়ালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠছে স্বামী নাদিম দেওয়ানের বিরুদ্ধে। ঘটনার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নাদিম দেওয়ানের মা- আসমা বেগম ও বোন আঁখি বেগমকে আটক করা হয়েছে। রক্তাক্ত অবস্থায় রোমানাকে আত্মীয় স্বজনরা দ্রুত উদ্ধার করে মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত ডাক্তার রুমানাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। নিহত রোমানা আক্তার মুন্সীগঞ্জ সদরের বাঘাইকান্দি এলাকার রহুল আমিনের মেয়ে।

এসময় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার  মোহাম্মদ আসলাম খান। তিনি সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা ফাঁসি চান, আমরাও ফাঁসি চাই। ফাঁসির আগে মূল আসামীকে ধরার সহযোগিতা করেন। আমরা যেন মূল আসামীকে ধরতে পারি। আর ভালো করে সাক্ষ্য দিবেন। যারা ঘটনা দেখছেন তারা সুন্দর করে সাক্ষ্য দিবেন। যে কাজটা  যে ঘটায়ছে। দেখেন সকল বিচার ব্যবস্থা কি হয় ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা মূল হলো সাক্ষ্য দেওয়া।  যারা দেখছেন যারা জড়িত আসে তারা ধরার পরে মামলা যে ভাবে দিছি আমরা আসামী ধরেছি।

আপনারা সুন্দর করে সাক্ষ্য দিলে ফাঁসি হবে, হতবা মৃত্যুদন্ড হবে। ফাঁসি ,মৃত্যুদন্ড ও যাবজ্জীবন  যে কোন একটা হবে। সেটা বিচারক করবেন। তবে এই মামলার ফাঁসি হওয়া সম্ভবনা বেশি। আপনাদের দাবির সাথে একমত, কিন্তু আসামীকে ধরার সহযোগিতা করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102