আল-আকসা মসজিদ মুসলিমদের তৃতীয় পবিত্র স্থান। এ মসজিদকে ভেঙে সেখানে ইহুদি টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েল। এ নিয়ে হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আলোচনা চালাচ্ছে তারা। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এর
পশ্চিম ইয়েমেনের রাস ইসা জ্বালানি বন্দরে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এতে কমপক্ষে ৩৮ জন নিহত হয়েছেন। হুথি পরিচালিত সংবাদমাধ্যম আল মাসিরাহর সূত্র দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স। ইরান-সমর্থিত হুথিদের
ইসরায়েলের বিরোধী দলীয় নেতা বেনি গ্যান্টজ সম্প্রতি ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বিরুদ্ধে সামরিক হামলার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ইরানকে একটি “গুরুতর ও ভারী মূল্য” দিতে হবে, যা আঞ্চলিক মিত্রদের জন্য একটি
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি অভিযোগ করেছেন যে, ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে গোপনে বৈঠক করেছেন। তিনি এই বৈঠককে দেশের স্বার্থের পরিপন্থী হিসেবে উল্লেখ করে
পবিত্র আল-আকসা মসজিদ এক হাজারের বেশি ইহুদি উপাসককে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। একসঙ্গে সর্বোচ্চ ১৮০ জন প্রার্থনা করতে পারবেন। ইসরায়েলের এ সিদ্ধান্তে সেখানকার স্থিতাবস্থা হুমকির মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা করা
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে বিশ্বকে সতর্ক বার্তা দিয়েছে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ)। ইরান বিপজ্জনকভবে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে বলে সতর্ক করেছে সংস্থাটি। জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণ সংস্থার প্রধান তেহরানে
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা আল-শারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে গোপনে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন সাবেক ব্রিটিশ কূটনীতিক ক্রেইগ মারে। তার দাবি, আগে আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত
ইসরায়েলের মতো ভারতেও চলছে মুসলিমদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধনের পায়তারা। প্রথমে বিভিন্ন ইস্যুতে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ন্যারেটিভস তৈরি করা হচ্ছে, এরপর উগ্রবাদীদের লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে জাতিগত নিধনের দিকে। ইতোমধ্যেই ভারতের বেশ কয়েকটি
বিশ্বজুড়ে চলমান একাধিক যুদ্ধ, ধর্মীয় উত্তেজনা, বর্ণবাদের প্রসারসহ বিভিন্ন কারণে মানুষের মধ্যে বাড়ছে উদ্বেগ। আর যেসব দেশে এই সমস্যাগুলোর সূচক উপরের দিকে সেসব দেশকে ঘৃণার চোখে দেখছেন মানুষ। সম্প্রতি মার্কিন
বিশ্ব অর্থনীতির দুই প্রধান শক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার শুল্কযুদ্ধ আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। এবার চীনা পণ্যের ওপর ১০০ বা ২০০ নয় শুল্কহার বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করেছে ওয়াশিংটন। ট্রাম্প