মে’য়েদে’র না’ভির কিছু ত’থ্য!
দুনিয়ায় এমন অনেক কিছুই রয়েছে যা সম্পর্কে কোনও ধারণাই নেই আমাদের। মেয়েদের শরীরের অন্যতম আকর্ষনীয় অঙ্গ তাদের নাভী। পু’রুষরা মেয়েদের নাভীর সৌন্দর্যে চরমভাবে পুলকিত হয়। নাভি কুন্ডলী সাধারণত বাইরের দিকেই বেরিয়ে থাকে।
পৃথিবীর মাত্র ১০ শতাংশ ব্যক্তির নাভি কুন্ডলী ভিতরের দিকে থাকে। খোদার সৃষ্টি বড়ই অদ্ভূত মানব শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ নাভি। জন্মের পর মাতৃজঠরের সঙ্গে ছেদের মুহূর্তেই যা তৈরি হয়ে যায়। মা ও শিশুর যোগসূত্র। তাই নাভির সঙ্গে জড়িয়ে নানা অবাক করা বিষয়।
চলুন এবার তাহলে নাভি সম্পর্কে অজানা ও অবাক করা বিষয়গুলো জেনে নেয়া যাক-
১. প্রতিবছর বিশ্বের প্রায় ২ লাখ মানুষ নাভি কুন্ডলীর প্লাস্টিক সার্জারি করান। এদের অধিকাংশ অর্থাৎ প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার মানুষ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাভি কুন্ডলী ভিতর দিকে করেন।
২. একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ৬০ জন মানুষের নাভিতে প্রায় আড়াই হাজার আলাদা আলাদা প্রজাতির ব্যাক্টেরিয়া বসবাস করে।
৩. নাভি কুন্ডলী সাধারণত বাইরের দিকেই বেরিয়ে থাকে। পৃথিবীর মাত্র ১০ শতাংশ ব্যক্তির নাভি কুন্ডলী ভিতরের দিকে।
৪. অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের অনেক সময় শিশুর চাপে নাভি কুন্ডলী ভিতর থেকে বাইরের দিকে বেরিয়ে আসে।
৫. প্লাস্টিক অ্যান্ড রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র বলছে, যে সব মহিলার নাভি কুন্ডলী বাইরের দিকে, তারা খুব একটা আকর্ষণীয় হন না। পু’রুষদের ক্ষেত্রেও তাই।
৬. ঢাকা শিশু হাসপাতালের ডাক্তারদের মতে নাভী বাহিরের দিকে থাকা শিশুরা সাধারণত কম রোগাক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে এটা তাদের অনুমান প্রসূত মতামত।
নাভির আকারের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মহিলাদের চরিত্রের গোপন কথা-
*গোল আকৃতির নাভি : যাদের নাভি গোল হয়, সেই মহিলারা খুব সরল ও সাদাসিধে এবং ঘরোয়া হয়। শাস্ত্র বলছে, এই মহিলারা সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আনে।
*গভীর নাভি : যে মহিলাদের নাভি গভীর হয়, তারা বন্ধুত্ব করতে খুব ভালোবাসেন। শাস্ত্র বলছে, এরা সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আনে। ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে না।
*চন্দ্রাকার নাভি : শাস্ত্র মতে, যাদের নাভি চাঁদের মতো, সেইসব মহিলাদের থেকে পু’রুষদের দূরে থাকাই ভালো। কারণ এরা কারও উপর বিশ্বাস করেন না।
*নাভি যদি বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে : যদি কোনও মহিলার নাভি বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে, তারা খুব সৌভাগ্যবতী হন। যেখানে এরা যান, সেখানে ধন-সম্পত্তির কোনও কমতি থাকে না।
*যদিও নাভির ভিতরের অংশ অনেকটা বাইরে থাকে : সেক্ষেত্রে সেই মহিলা খুব কঠোর প্রকৃতির হয়। এটাও বলা হয়, মা হতে গিয়ে এই মহিলাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
*যাদের নাভি খুব সেন্সিটিভ হয় : যাদের নাভি খুব সেন্সিটিভ, তারা খুব হাসিখুশি হয়। কঠিন পরিস্থিতিতেও মুখের হাসি বজায় থাকে এদের।
মহিলার শরীরের গড়ন যেমন আকর্ষণীয় হয়, তেমনই নারীর মাজাঘষা শরীর পু’রুষের মন জয় করে নেয় এক মুহূর্তে। কিন্তু নারী-পু’রুষের সম্পর্কে শুধুমাত্র কী শরীরের সৌন্দর্য কাফি? সূত্রঃ ইন্টারনেট