বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাতীয় পতাকার অবমাননাঃ ইসকনের ২ যুবক গ্রেফতার। এইচএসসি পাসে লাজ ফার্মায় নিয়োগ, নিচ্ছে ক্যাশ অফিসার। টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত। ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর আগুনে পুড়ে ভূষ্মিভুত। রামপাল মোংলার সুবিধাবঞ্চিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থিক সহায়তা প্রদান। সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ গ্রেপ্তার। একদিনে ১৩১২ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে, ৬ জনের মৃত্যু। যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে,ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পিং, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। উৎসব মুখর পরিবেশে চলছে বণিক সমিতির ভোট গ্রহণ।

পুঠিয়া’য় শীতে জমজমাট বানেশ্বর বাজারের ফুটপাত মার্কেট গুলো

আলোকিত স্বপ্নের বিডি
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২০

মোঃবাবলু আলী রাজশাহী প্রতিনিধি/রাজশাহীতে গত কয়েক দিনের শীতের তীব্রতার ফলে পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর বাজারে জমে উঠেছে গরম কাপড়ের ফুটপাত মার্কেট গুলো।

নারী, পুরুষ, শিশু, তরুণ-তরুণীদের মধ্যে শীতের কাপড় বিক্রী করছেন বানেশ্বরের ফুটপাতের শীতের কাপড়ের ব্যবসায়ীরা। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলছে বেচা-কেনা। হঠাৎ শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় গরম পোশাক কিনছে সবাই। মাথা থেকে পা পর্যন্ত শীত নিবারণ করতে গরম কাপড় কেনায় ব্যস্ত নিম্ন আয়ের মানুষগুলো।

পুঠিয়া-দূর্গাপুর চারঘাটের নিম্ন আয়ের মানুষের একমাত্র ভরসা শীত বস্ত্রের এই মার্কেটটি।

দরিদ্রদের পাশাপাশি এখানে বিভিন্ন শ্রেণির পেশার লোকজন কাপড় কিনে থাকেন। বছরের অন্যান্য সময় এখানে তেমন কেনা-বেচা না হলেও শীতের আগমন ঘটলেই এদের ব্যবসা জমে উঠে। সরজমিনে দেখা যায়, এসব দোকানগুলোতে সকাল থেকে শুরু করে রাত ০৮ টা পর্যন্ত বেচা-কেনা চলে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ক্রেতা সমাগম একটু কম থাকলেও বিকাল হওয়ায় সাথে সাথেই ক্রেতা বাড়তে থাকে।

অন্যান্য ক্রেতাদের মধ্যে অধিকাংশ স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী। এছাড়া পুঠিয়া-দূর্গাপুর ও চারঘাটের অধিকাংশ লোকজন এই হকার মার্কেটে শীতের পোশাক কিনতে আসে। কাপড় ব্যবসায়ী জামাল মিয়া বলেন, প্রতি শীত মৌসুমে আমরা পাইকারী বাজার থেকে এইসব শীতের কাপড় বিক্রির জন্য নিয়ে আসি। করোনা ভাইরাসের গত কয়েক বছরের তুলনায় এবছর কাপড়ের দাম অনেক বেশি।

শীত যত বাড়বে দামও তত বাড়বে। প্রতিটি বেল্টের ভিতরে সোয়াটার, বিভিন্ন ধরনের গরম জামা, টুপি, মোজা, বাচ্চাদের কাপড়, র্কোট-প্যান্ট, চাদর, কম্বল, ট্রাউজারসহ বিভিন্ন ধরনের শীতের কাপড় থাকে। বেল্ট খোলার পর কাপড়গুলোর একটা গড় মূল্য নির্ধারণ করে আমরা বিক্রি শুরু করি। খরচ বাদে প্রতিটি বেল্টে যে টাকা লাভ হয় তাতে স্ত্রী সন্তান নিয়ে কোন রকমে সংসার চলে।

দূর্গাপুর উপজেলার কফিল উদ্দিন বলেন, আমরা গরিব মানুষ, দিন আনি দিন খাই, টাকার অভাবে দামি শীতের কাপড় কিনতে পারিনা। তাই ছেলে মেয়ে ও পরিবারের সকলের জন্য প্রতিবছরই এ মার্কেট থেকে শীতের কাপড় কিনি।

মার্কেটের চেয়ে এখানে দাম অনেক কম এবং কাপড়ের মানও অনেকটা ভালো। আমি শুধু নই, আমাদের রাজশাহী জেলার পুঠিয়া-দূর্গাপুর-চারঘাট-বাঘার অধিকাংশ মানুষ নাগরপুরের ফুটপাতের এই গরম কাপড়ের মার্কেট থেকে শীতের পোশাক কিনে থাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102