বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের শুভবুদ্ধি উদয় হোক স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপক্ষে কথা বলার বাক স্বাধীনতা ও উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি ভোটা প্রয়োগ। সংসদের আসনের বন্টন সমানভাবে হোক।দল যার যার রাজনীতি সবার। আওয়ামী লীগের রাজনীতি ও বিএনপির রাজনীতি একমাত্র ক্ষমতার লড়াই।
এধরনের ক্ষমতার লড়াই বহু বছর ধরে চলে আসছে।
বাংলাদেশের প্রধান দুটি দলের মত কেহ শক্তিশালী নাই।আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমর্থন বেশি।দুটি দলই সর্বেসর্বা।
কে কোন দিকে এগিয়ে গেছে এর বিচার হয় ভোটের রাজনীতির মাঠে।দর কষাকষি সিট আসন ভাগাভাগিতে।
একটি দল এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ ছাড়াই ক্ষমতায় আসতে পারে একটু বুদ্ধি খাটালে।
ধরে নিলাম আমি ক্ষমতায় আসতে চাই।আমার দেশে ৩০০ আসন অছে।
এই আসন ভন্টন করা সঠিকভাবে করা হলে ভাগ্য পরিবর্তন হবে।
যেমন ৩০০ আসন সমান ৩ ভাগে ভাগ করে দিয়ে দেন বড় দলের মধ্যেই। জাতীয় পার্টিকে ১০০ আসন,চরমোনাই+ জামাতকে ১০০ আসন,১০০ আসন আমার দলের জন্য রেখে চুক্তি করে জোট করে এগিয়ে যাবে একটি দল।
এখন ৩০০ আসন তিন চারটি বড় দল মিলে সমান সমান ভাগ করে জোট করুন,দেখবেন আপনার দলের পক্ষে সাপোর্ট বৃদ্ধি পাইবে ও ক্ষমতায় আসতে সহায়ক হবে জোট।
ক্ষমতার পালাবদল লড়াইতে বিপাকে দেশের ব্যবসা সম্প্রসারণ জনতা।
হরতাল না দিয়ে ক্ষমতায় আসতে পারে এমন গ্যারান্টি কোন দল দিতে পারবেনা।বাট সমঝোতা হতে পারেন এমন গ্যারান্টি দেওয়া যাবে। আপনার পিঠ ওয়ালে ঠেকে গেলে সঠিক সময়ে সমঝোতায় অবশ্যই আসবেন যদি সেনাবাহিনীর অধীনে দেশ চলে যায়।
সেনাবাহিনীর অধীনে দেশ পরিচালনা হলে কার বেশি ক্ষতি হবে। সকল রাজনীতির ধারক ও বাহক জেল-জুলুমের স্বীকার হবেন।
তার চেয়ে দলীয় জোট গঠন করা দরকার। দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি দর্শন বাস্তবে ফিরে পাইতে করনীয় ফর্মুলা হবে মানুষের কল্যানে লোভ লালসা দূরে রেখে কাজ করা দরকার।
দেশের মানুষের মাঝে আওয়ামী লীগের পক্ষে সাপোর্ট বৃদ্ধি পাইছে আবার কিছু বিরোধী সাপোর্টার রয়েছে। যার কারনে গোলাটে রাজনৈতিক করা চেষ্টা করছে বিদেশিরা।
আমেরিকার চোখে দূর্নীতি গ্রস্ত রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের মানুষের চোখে ইসলামের বিপক্ষে গেছে সরকার।
ইসলাম প্রিয় মানুষের মনের মনিকোঠায় স্থান নিতে হবে ক্ষমতায় যেতে হলে।জনগণ ক্ষমতার উৎস হলে, এখনই এক নজরে মুসলমানদের মাঝে রাজনৈতিক দৌড়ঝাপ করুন।
একচেটিয়া রাজনৈতিক শুভ নাও হতে পারে।
বিএনপির অবস্থান চিন্তিত, আওয়ামী লীগের অবস্থান চিন্তিত। দুটি দলের হিসাব একই,কাজও এক,করছেও একদফার রাজনীতি।
একদফা রাজনীতি দর্শন বাস্তবে বিপদের লক্ষ্মণ।
বাস্তবতা কাজের মূল রাজনৈতিক দলের শুভবুদ্ধি উদয় হোক সমঝোতার ভিত্তিতে। জোটগত আসন বন্টনে। বড় দল যদি ১০০ আসন ধরে নিয়ে মাঠে রাজনীতি সভা সেমিনার করে,তাহলেও বড় দলই যে কোন একটি দল ক্ষমতায় আসতে পারে। হোক সাফল্য অর্জন হোক স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপক্ষে কথা বলার বাক স্বাধীনতা। সবার জন্য রাজনীতি দর্শন বাস্তবে পরিণত করতে আগ্রহী জাকির সিকদার।
২০০ আসনের ফ্যাক্টর বড় রাজনৈতিক দলের। ১০০ আসনের ফ্যাক্টর তৃতীয় বড় দলের জন্য।১৫০ আসন ধরে রাখা কঠিন বড় দলের জন্য। মোট কথা প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব নিতে হলে স্বার্থ ছেড়ে দিতে হবে মানুষের জন্য। পেটনীতি করা বন্ধ করা দরকার। দেশের উপজেলায় এমপি প্রার্থী বৃদ্ধি করে ৫০০ আসন করা হোক।এখানে ৩০০ আসনে বড় দলের জন্য ২০০ আসন ছোট দলগুলোর জন্য। তাহলে আসন ভাগাভাগিতে জামেলা কমে আসবে।
সিট পাইলে সবাই পাইবে।বাট যার যার মত প্রধানমন্ত্রী হবার খায়েস মিটে যাবে,এমপি হবার মজাও কমে আসবে।
রাজনীতি হবে মানুষের জন্য,,, ক্ষমতায় আসতে ফর্মুলা আমার কাজে লাগবে তাহাদের,যে কাজে লাগাবেন।