গত কয়েকদিন আগে ভারী বৃষ্টিতে সাবিত্রির কুঁড়েঘর দেয়াল পড়ে যাওয়ায় খোলা আকাশের নিচে দিন কাটছিল সাবিত্রীর। বর্তমানে সাবিত্রির বয়স ৮৫ বছর। সম্বল বলতে আছে ২ শতক জমি।
সাথে থাকেন সাবিত্রির প্রতিবন্ধী মেয়ে এবং মেয়ের এক প্রতিবন্ধী ছেলে পবিত্র। অর্থ রোজগারের মত ক্ষমতা নেই তিনজনের কারোর। কোনমতে দিন কেটে যায় এলাকার মানুষের সহযোগিতায় এবং সরকারের দেওয়া প্রতিবন্ধী ভাতার ওপর নির্ভর করে।
এই খবর উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হলে জানাব অমিত কুমার বিশ্বাস সরোজমিনে এসে এই হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখে অবাক হয়ে যান। তিনি বলেন কালীগঞ্জ উপজেলার মতো জায়গায় মানুষের এমন পরিনতি ঘটতে পারে এটি আমার বিশ্বাস ছিল না। বিধাতার দেওয়া এমন নিষ্ঠুর পরিণতিকে তিনি মেনে নেয়ার জন্য সাবিত্রী পরিবারকে অনুরোধ করেন। এলাকার মানুষ জনকে সাবিত্রির পরিবার প্রতি সহানুভূতি দেখানোর জন্য আহ্বান করেন।
পরিদর্শন কালে অমিত কুমার বিশ্বাস সরকারি ফান্ড না থাকায় ব্যক্তিগত তহবিল থেকে সাহায্য করার কথা জানান সাবিত্রির পরিবারকে।