নেত্রকোণা প্রতিনিধিঃকেন্দুয়া উপজেলায় শিবপুর বাউশারী দাখিল মাদ্রাসা সুপার ও সভাপতির বিরুদ্ধে দূর্নীতি, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন নিয়ে স্বেচ্ছাচারিতা ও শিক্ষকদের সাথে খারাপ আচরণের অভিযোগ উঠেছে।
প্রতিষ্ঠার পরে থেকেই জ্ঞানের আলো ছড়ালেও, কোনও শিক্ষার্থী নেই শিবপুর বাউশারী দাখিল মাদ্রাসাটিতে। মাদ্রাসাটির এমন দুর্দশার জন্য সুপারকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা।
কয়েক বছর ধরে রুকন উদ্দিন কে অবৈধভাবে জুনিয়ার শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ দেন মাদ্রাসার সুপার এবি এম আমিনুল ইসলামের । সেই সাথে নিজের ইচ্ছামত মাদ্রাসা পরিচালনা, অর্থ আত্মসাৎ, নির্বাচন ছাড়া মনগড়া ম্যানেজিং কমিটি গঠন, স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুপারিশ করা এডহক কমিটি বর্জন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারসহ নানা অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে।
এক পর্যায়ে সুপার ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন ।
কেন্দুয়া উপজেলায় শিবপুর বাউশারী দাখিল মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন নিয়ে স্বেচ্ছাচারিতা ও শিক্ষকদের সাথে খারাপ আচরণের অভিযোগ উঠেছে।
তার দুর্নীতির কারণে বন্ধ হতে বসেছে মাদ্রাসাটি। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন শিক্ষা কর্মকর্তা।
প্রতিষ্ঠার পরে থেকেই জ্ঞানের আলো ছড়ালেও, গত দেড় বছর ধরে কোনও শিক্ষার্থী নেই শিবপুর বাউশারী দাখিল মাদ্রাসাটিতে। মাদ্রাসাটির এমন দুর্দশার জন্য সুপারকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা।
কয়েক বছর ধরে রুকন উদ্দিন কে অবৈধভাবে জুনিয়ার শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ দেন মাদ্রাসার সুপার এবি এম আমিনুল ইসলামের । সেই সাথে নিজের ইচ্ছামত মাদ্রাসা পরিচালনা, অর্থ আত্মসাৎ, নির্বাচন ছাড়া মনগড়া ম্যানেজিং কমিটি গঠন, স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুপারিশ করা এডহক কমিটি বর্জন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারসহ নানা অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে।
এক পর্যায়ে সুপার ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন ।
মাদ্রাসার সুপার আমিনুল ইসলাম এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন মাদ্রাসায় শিক্ষক কম থাকায় কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী জুনিয়র শিক্ষক হিসেবে রুকন উদ্দিন কে অস্থায়ী নিয়োগ দেওয়া হয় । তাছাড়া ২০০৯ সালে জুনিয়র সহকারি শিক্ষিকা কামরুন্নাহার ঠিক সময় মাদ্রাসায় উপস্থিত থাকতো না , মাদ্রাসার নিয়ম নীতি ও মেনে চলতো না তাই উপজেলা নির্বাহি অফিসারের নির্দেশে চাকরি থেকে তাকে বরখাস্ত করা হয়।
এ ব্যাপারে কেন্দুয়া উপজেলার নির্বাহি অফিসার এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান ,আমি অভিযোগ পেয়েছি এবং তা তদন্ত করার জন্য অফিসের কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছিলাম কিন্তু সে এখনো আমাকে তদন্ত রিপোর্ট দেয়নি তাছাড়া তার রিপোর্ট অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।