ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার আলগী সত্য নগড় এলাকায় চরের বিষখালী নদী ও পোনা নদীর মোহনা ২০০১ সাল থেকে ২০২৩ সালের সময়ে অনেক পার্থক্য হয়ে উঠেছে। নদীর পূর্ব পাশে বিষখালী নদী বযে গেছে চল্লিশ কাহনিয়া দপদপিয়া হযে বেতাগী বড়ইয়া ইউনিয়ন চরে মিশে আছে। আংগারিয়া আলগীর মধ্যেই পোনা নদীর মোহনা এখন কচুরিপানায় আবদ্ধ। আলগী তুজাম্বর মাস্টারের বাড়ির সামনে দিয়ে আংগারিয়া হাইস্কুলে যাতায়াতের একমাত্র কালভার্টের নীচ এখন মরা নদীতে পরিনত হয়েছে। যাহা দেখতে আবর্জনার খাল।
আলগী সত্য নগর মৃধা বাড়ির সামনে দিয়ে পোনা নদী উপর আংগারিয়া গ্রাম ও আলগী গ্রামের মধ্যেই বয়ে গেছে পোনা নদীটি। এই পোনা নদীর মোহনায় এখন বড় ব্রীজ হয়ে গেছে। এ ব্রীজের পূর্ব দিকে এক কিলোমিটার পাকা সড়ক আছে যাহা আলগীর মুক্তিযোদ্ধা আশ্রাফ আলির বাড়ির সামনে দিয়ে সোজা বলাইবাড়ি হাইস্কুলে মিশে গেছে।
এসড়কের সাথে খাল আছে যাহা খোন্নার বাড়ি হয়ে সোজা রাজাপুর হাসপাতালের কাছের নদীর সাথে মিলে গেছে।
আলগী আংগারিয়া গ্রামের সমন্বয় কচানদীর স্রোত এমন ছিল যাহার মধ্যেই ইলিশ মাছের সমাহার ছিল। এ নদীকে আলগীবাসী গোড়াখাল নামে বলত।এখান থেকে সোজা জীবনদাসকাঠি হয়ে পুটিয়াখালী মিরের হাটে চলাচল করত মাঝিরা নৌকাযোগে। তারই মাঝে মরা নদীতে পরিনত হয়েছে জোয়ার ভাটা নাই এমন মোহনাটি আলগী আকনবাড়ির সমানের চরে পোনা নদীর মোহনা সোজা ছোটকৈবর্তখালী হয়ে নতুন হাটে মিলিত হয়েছে। যাহা মরা নদীতে পরিনত।কারন আলগী ও ছোটকৈবর্তখালীর পাশে জীবনদাসকাঠি গ্রামের মধ্যেই নদীটা মরা নদী এখন।টগর ও কচুরিপানা পরিষ্কার না থাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। রাজাপুর উপজেলার পরিত্যক্তের মত এ নদীর জোয়ার ভাটা লক্ষ্মণ নাই।কারন নতুন হাটের পাশ দিয়ে গালুয়া পীর সাহেব এর বাড়ির দিকে মিশে আছে এ নদীটি।দোটানা পানির টানে মাঝখানে জোয়ারের টান নাই,পনি আসা যাওয়া করেনা। এখন আবদ্ধ জল ও কচুরিপানায় ভরা।
বিস্তার এ নদীগুলোর খনন করার পরও ভরাট হয়ে উঠেছে। চরে মিশে আছে কচুরিপানাসহ আবর্জনায়।
আলগী, আংগারিয়া, জীবনদাসকাঠি, ছোটকৈবর্তখালী মিলে যেসব নদীর মোহনা রয়েছে এসব এখন কচুরিপানায় ভর্তি।
পরিস্কারের ব্যবস্থা করা দরকার। কৃষক আছে তাহাদের কাজে কর্মে বীজ রোপনে চলাচলের সুবিধা কমে গেছে।