কুতুবদিয়ার দৃশ্যপট বদলে দিলেন এমপি আশেক।
কুতুবদিয়া উপজেলায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন করে ইতিহাস রচনা করেছেন।কক্সবাজার-২(কুতুবদিয়া-মহেশখালী) সাংসদ আলহাজ্ব আশেক উল্লাহ রফিক।তিনি জনগণের স্বার্থে এলাকার স্বার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছেন। দীর্ঘ ১০ বছর সরকারি দলের সংসদ সদস্য হয়ে ক্লিন ইমেজের একজন সংসদ সদস্য হিসেবে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। তিনি ১০ বছরে নির্বাচনী এলাকায় সরকারের যে মেগা প্রকল্প গ্রহণ করেছেন তা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন।মূল ভূ-খন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন সাগরবেষ্টিত দ্বীপ কুতুবদিয়ায় জাতীয় গ্রীডের আওতায় এনে আলোকিত করেছে। বিদ্যুৎ দ্বীপবাসীর জন্য স্বপ্ন ছিল।
যোগাযোগের জন্য ফেরী সার্ভিস চালু করার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ সার্ভে জরীপ কাজ করে গেছেন। আগামী এক বছরের মধ্যে কুতুবদিয়া দ্বীপের মানুষ ফেরী সার্ভিসের সুবিধা ভোগ করবে।
লবণের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিতকরণে আশেক উল্লাহ রফিক এমপি’র অবদান অপরিসীম। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানককে সাথে নিয়ে লবণের বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে লবণ চাষীদের ব্যাপারে অবহিত করায় আজকে লবণের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত নিশ্চিত হয়েছে। যার সুফল পাচ্ছেন এখন লবণ চাষীরা।
এক সময়ে দ্বীপের প্রতিটি ঘরে ঘরে সোলার বিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল ছিল। এখন ঘরে ঘরে জাতীয় গ্রীডের বিদ্যুৎ জ্বলাচ্ছে। নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ পেয়ে যার যার ইচ্ছে মতো বৈদ্যুতিক জিনিসপত্র কিনে উপভোগ করছেন।
কুতুবদিয়া দ্বীপ রক্ষার জন্য স্থায়ী বেড়িবাঁধের দাবী উঠলে শেখ হাসিনার সরকার বিগত ছয় মাস পূর্বে মাঠ পর্যায়ে সুপার ডাইক পতেঙ্গার আদলে বেড়িবাঁধ নির্মাণের মহাপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।
কুতুবদিয়া দ্বীপের অভ্যন্তরে সকল সড়ক আরসিসি ও কার্পেটিং,সেতু,কালবার্ট নির্মাণ করা হয়েছে।
কুতুবদিয়া উপজেলায় ৫৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্কুল কাম সাইক্লোন সেন্টার এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়,সরকারি কলেজ, বেসরকারি মাদরাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্কুল কাম সাইক্লোন সেন্টারসহ উচ্চতর ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
কক্সবাজার জেলায় ১০০ টি কমিউনিটি ক্লিনিক আধুনিকায়ন করতে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা কাজ করলেও, আশেক উল্লাহ রফিক এমপি’র যোগ্য নেতৃত্বের কারণে সর্বোচ্চ আধুনিকায়ন হচ্ছে মহেশখালী ও কুতুবদিয়া উপজেলায় ২৮ টি কমিউনিটি ক্লিনিক।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করা একজন মেধাবী সংসদ সদস্য হিসেবে সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়েছেন। যার ফলে সাধারণ মানুষের কাছে একজন গ্রহণযোগ্য নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন।প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে আশেক উল্লাহ রফিক’কে দলের মনোনয়ন দেওয়ায় জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি মানুষের বিশ্বাস ও আস্থা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাক সেটাই কামনা করে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিগত ১৫ বছর ধরে দেশে যে পরিমান উন্নয়ন করেছে তা কল্পনা করা যায় না।