যমুনার তান্ডবে বিলীন হয়ে যাচ্ছে হাজার,হাজার বসত-ভিটা ও গ্রামের পর গ্রাম।
যমুনারা তান্ডব যেন কিছুতেই কমছে না। নদীটিতে পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে যেন এর প্রকোপ আরো কয়েক গুন বৃদ্ধি পেয়েছে।
ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ও নিকরাইল ইউনিয়ন পরিদর্শন করে দেখা যায়,এই ইউনিয়ন গুলোর পাটিতাপাড়া ,মাটিকাটা, চিতুলিয়াপাড়া,গোবিন্দাসী,খানুরবাড়ী সহ কয়েকটি গ্রামের আনেক ঘরবাড়ি, ফসলি জমি,দোকানপাট ইতিমধ্যে নদীর অতল গভীরে বিলিন হয়ে গিয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত এ সকল লোকদের সাথে কথা বলে যেটি যানা গেল তারা কয়েক দফায় স্থায়ী বাঁধের জন্য
মহাসড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন করে।
তারা বলছে আমাদের ঘরবাড়ি, ফসিল জমি সবই নদীর অতল গহবরে বিলীন হয়ে গিয়েছে আমরা এখন খাবো কি,যাবো কোথায়।
বিশেষ করে বেশি কষ্ট হচ্ছে সেই সকল পরিবারের যারা গৃহপালিত পশু-পাখি পালন করে।গৃহপালিত পশু পাখির খাদ্য সংকটে পড়েছে তারা।ক্ষতিগ্রস্ত এই সকল এলাকা পরিদর্শক করে ভূঞাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মো: বেলাল হসেন।নদী ভাঙ্গন রোধে দ্রুত জিও ব্যাগ ফেলার নির্দেশ দেয়। তার নির্দেশনা মোতাবেক ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাতে জিও ব্যাগ ফেলা কার্যক্রম শুরু হয়েছে।