মুন্সীগঞ্জে শহরে ১৯৮ গ্রন্থের রচয়িতা এনায়েত রসুলকে মুন্সীগঞ্জ সাহিত্য পরিষদের পক্ষে থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
শনিবার ( ৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে মুন্সীগঞ্জ সরকারি গণগ্রন্থাগারে এ আয়োজন করা হয়।
মুন্সীগঞ্জ সাহিত্য পরিষদের সভাপতি গোলাম আশরাফ খান উজ্জ্বলের সভাপতিত্বে সঞ্চালনায় করেন শাহনাজ বেগম হীরা।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মুন্সীগঞ্জ সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মঞ্জুরুল আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মুন্সীগঞ্জ সরকারি গণগ্রন্থাগারের লাইব্রেরিয়ান এস.এম জহিরুল ইসলাম, কবি যাকির সাঈদ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি এডভোকেট সুজন হায়দার জনি, মুন্সীগঞ্জ পৌরসভা ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ মো. খাইরুল ইসলাম, কবি এডভোকেট অরণ্য মনির, পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুস সাত্তার মুন্সী।
আলোচক বিষয় ছিলেন, কবি মাসুদ অর্ণব, নাজমুল হাসান মিলন, কবি অনু ইসলাম।
আরও উপস্থিত ছিলেন, মুন্সীগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রুবেল, কোষাধ্যক্ষ মো. ফরহাদ মিয়া, মুন্সীগঞ্জ সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কাজী বিপ্লব হাসান, মুন্সীগঞ্জ জেলা অনলাইন প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ সৌরভ,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লিটন মাহমুদ, দৈনিক মুন্সীগঞ্জের খবর সাহিত্য সম্পাদক মো. শামসুল হুদা হিটু, বাংলা টিভির সিরাজদিখান প্রতিনিধি মো. মোস্তফা, দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার জেলা প্রতিনিধি আনিচুর রহমান রলিন, মুন্সীগঞ্জ জেলা সাংবাদিক ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদক রাজ মল্লিক, সদর উপজেলার প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি কে. এম সাইফুল্লাহ ভূইয়া, দৈনিক সংবাদ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মোমিন বিশ্বাস প্রমুখ।
এসময় কবি এনায়েত রসুল সংর্বধনা পেয়ে বলেন, আমি সত্যি অবাক, আমাকে এই ভাবে বড় আকারে অনুষ্ঠান করে সংর্বধনা দিবে, আমি ভাবতেই পারি নি। আজ আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি।আমার বাবাও ছিলো একজন কবি।বাবার অনুসারী হয়ে আমি ছোট্ট সোনামণিদেরসহ ১৯৮ টি গ্রন্থ রচনা করেছি। অনেক কষ্ট করে ছোট সোনামণিদের জন্য কবিতা রচয়িতা করেছি। আমি মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি।