বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত। ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর আগুনে পুড়ে ভূষ্মিভুত। রামপাল মোংলার সুবিধাবঞ্চিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থিক সহায়তা প্রদান। সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ গ্রেপ্তার। একদিনে ১৩১২ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে, ৬ জনের মৃত্যু। যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে,ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পিং, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। উৎসব মুখর পরিবেশে চলছে বণিক সমিতির ভোট গ্রহণ। লেখক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করলেন কয়রা উপজেলার কৃতি-সন্তান মাষ্টার শাহানূর আলম। স্প্যানিশ রদ্রিইর হাতেই ওঠল ব্যালন ডি’অর।

জগন্নাথপুরে বোরো ধানে চারা না আসায় হতাশায় কৃষকরা,ডিলারের বিরুদ্ধে অভিযোগ

আলোকিত স্বপ্নের বিডি
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

মোঃ রনি মিয়া জগন্নাথপুর সংবাদদাতা :

 

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে চলতি বোরো মৌসুমে ধানের বীজে চারা

না আসায় জমি রোপন নিয়ে কৃষকদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে।

 

জানা যায়, জগন্নাথপুর পৌর শহরের ডাকবাংলো রোডের সরকার অনুমোদিত ডিলারের বীজঘর থেকে চলতি বোরো মৌসুমে ধান বীজ অতিরিক্ত দামে ক্রয় করেন কৃষকরা ফলে এবার বীজধানে চারা না অাসার কারণে চরম ক্ষতির সম্মুখিন হন।

 

তবে দীর্ঘদিন ধরে এ বীজঘরের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে কৃষকদের।

 

ভুক্তভোগীরা জানান, বীজ, সার ও গবাদিপশুর ঔষধ ক্রয়ে তাদের অতিরিক্ত দাম দিতে হয়।

 

এছাড়া মেয়াদ উর্ত্তিন্ন ঔষধ ও বিভিন্ন পণ্য বিক্রির মাধ্যমে প্রতারনার অভিযোগ রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানের ডিলারের বিরুদ্ধে।

 

বীজ ঘরের মালিক ডিলার বিল্লাল হোসেনের বিরুদ্ধে জনসাধারণের অভিযোগের অন্ত নেই।

 

তিনি গরীব কৃষক ও জনসাধারণকে জিম্মি করে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের মাধ্যমে করে যাচ্ছেন নানা অপকর্ম।

 

ভবানীপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল তাহিদ বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে অতিরিক্ত মূল্যে বীজ ধান ক্রয় করলেও বীজে চারা আসেনি।

 

এখন আমি কিভাবে বোরে চাষ করবো।

 

এ অভিযোগ নিয়ে বীজ ঘরের মালিকের কাছে গেলে তিনি আমার সাথে খারাপ আচরণ করে তাড়িয়ে দেন।

 

কৃষক খেলন মিয়া বলেন, এই বীজ ঘরে মেয়াদ উর্ত্তিন্ন পণ্য বিক্রয় করা হয়।

 

এ বছর আমি ব্রি- ধান ২৮ এর বীজ ক্রয় করে প্রতারিত হয়েছি।

এ বীজেও চারা আসেনি।

 

হিজলা গ্রামের নজরুল বলেন, এই ঘর থেকে আমি আমার গবাদিপশুর জন্য ঔষধ নিয়েছিলাম।

 

মেয়াদ উর্ত্তিন্ন ঔষধ দিয়ে আমাকে ঠকানো হয়েছে।

 

উক্ত মাল নিয়ে গেলে, সে ফেরৎ রাখেনি।

 

এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে,

বীজ ঘরের মালিক বিল্লাল হোসেন বলেন, বীজে কেন চারা আসেনি আমি জানি না।

 

এর জন্য দায়ী উপজেলা কৃষি অফিসার।

 

তাকে জিজ্ঞেস করেন,

তবে অন্যান্য অভিযোগ ঠিক নয়।

 

এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি অফিসার শওকত ওসমান মজুমদার জানান, বীজ বিএডিসি দিয়ে থাকে।

 

বীজে চারা না আসার অভিযোগটি আমরা পেয়েছি।

 

বীজে কেন চারা আসেনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102