পুলিশের আইজিপি বাহারুল আলম জানিয়েছেন, মাঠপর্যায়ের পুলিশি কার্যক্রমে ঝুঁকিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে প্রয়োজন অনুযায়ী অস্ত্র ব্যবহারের প্রাধিকার নির্ধারণ করা হয়েছে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় আয়োজিত এক ভার্চুয়াল সভায় তিনি বলেন, মেট্রোপলিটন, জেলা, হাইওয়ে, রেলওয়ে, ট্যুরিস্ট ও নৌ পুলিশসহ বিশেষ ইউনিটগুলো সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব পালন করবে।
সভায় কোরবানির পশু পরিবহন নির্বিঘ্ন রাখা, জাল টাকা প্রতিরোধ, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি রোধ, হাট ও শপিংমলে নিরাপত্তা জোরদারসহ বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া হয়। মিছিল-সমাবেশে মারণাস্ত্র ব্যবহারের যৌক্তিকতা নিয়েও পর্যালোচনা চলছে বলে জানান আইজিপি। এছাড়া যারা সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী অস্ত্র জমা দেননি, তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।