হরিপুর উপজেলা ডাকঘর ভবনটির বেহাল দশা, দেখার যেন কেউ নেই। আশির দশকে উপজেলা ডাক ঘর ভবনটি নির্মিত হয় । ডাক অফিসের জনৈক কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানালেন যে, অনেক দিন পুর্বেই ভবনটি বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এর পরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অফিসিয়ালি কাজ কাম চালিয়ে নিতে হয়। এ কারনে মানসিক ভাবে সকলেই অসান্তিতে আছি । বর্তমানে হরিপুর পাইলট হাইস্কুলের একটি রুমের মধ্যে ডাক অফিসের কার্যক্রম চলছে । আলোকিত স্বপ্নের বাংলাদেশ
প্রতিনিধি পোষ্ট মাষ্টার এর সাথে যোগাযোগ করে জানতে চান এই অফিসে কতজন জনবল থাকার নিয়ম ? বর্তমানে কতজন জনবল আছে ? উত্তরে পোষ্ট মাষ্টার বলেন, বলতে পারবো না । তবে এই অফিসে আমরা চার জন মিলে কাজ করছি । ঐ সময় জীবনপুর গ্রামের নাসির উদ্দিন উপস্তিত ছিল। পোষ্ট মাষ্টার আরো জানালেন যে, অতি প্রয়োজনীয় কাজটি সারতে বিদ্যালয়ের শোচাগার ব্যবহার করতে হয় ।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আরিফুজ্জামান এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান যে, এই প্রথম আপনার মাধ্যমে বিষয়টি অবগত হলাম । ডাক বিভাগের উদ্ধর্তন কর্তপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
এব্যাপারে হরিপুর পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এর সহিত মুঠো ফনে যোগাযোগ করলে জানান যে, উপজেলা নির্বাহীঅফিসার এর আদেশ ডাক বিভাগ লিখিত ভাবে আবেদন করলে অস্থায়ী ভাবে অফিস চালাবার অনুমতি দেওয়া হয়।