নির্বাচন আসলেই ভোটারদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়। কিছুদিনের জন্য ভোটারদের কদরও তখন বেড়ে যায়। প্রার্থীর সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, আত্মীয় সম্পর্ক গুলো আলোচনায় আসে। আসে প্রার্থীর এলাকার ইমেজ। এরপর প্রার্থী নিয়ে ভোটারদের মাঝে আলোচনা সমালোচনা, শুরু হয়।
ইউপি নির্বাচন বিষয়টি এখন উপজেলায় ভোটারদের মূখে মূখে আলোচনায় উঠতে শুরু করেছে।
এরই আলোকে শুনই ইউনিয়ন ঘুরে সাধারণ ভোটারদের মতে, ফেসবুক স্ট্যাটাস, পোস্টার, অনলাইন পত্রিকা, প্রিন্টিং পত্রিকা এবং সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজেকে প্রার্থী ঘোষণার প্রেক্ষিতে ভোটারদের মাঝে প্রার্থী নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। পত্রিকায় সম্ভাব্য নির্বাচনের তারিখ জানার পর থেকেই ভোটারদের মাঝে নির্বাচনী হাওয়া লাগতে শুরু করেছে।
আর এরই মধ্যে প্রার্থীরাও ভোটারদের সাথে যোগাযোগ বাড়িয়ে দিয়েছেন।
ইউনিয়ন তথ্য মতে, এবারের শুনই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে দুবারে নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক ছানোয়ার উদ্দিন ছানু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান, সাবেক জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য বাবু চন্দন কুমার সরকার, সাবেক প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী, ইউনিয়ন আ:লীগের সম্পাদক তানভীর হাসান খান কামাল, শুনই ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী দল বি এন পির দীর্ঘ এক যুগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোঃ রবিকুল হাসান সাঞ্জু, সাবেক, ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক রোকনউজ্জামান রোকন। সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মরহুম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া সাহেবের ছেলে, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি, সাবেক তুখোড় ছাত্রনেতা মোঃ রাশেদুল হাবিব ভূইয়া ইকবাল, আওয়ামী লীগ নেতা খাজা আশরাফুল আলম সাইনুল, সাবেক উপজেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক ও আওয়ামী লীগ নেতা নুরে আলম প্রমুখ। প্রার্থীদের সাথে নির্বাচনে প্রার্থিতা নিয়ে আলোচনা করলে তারা জানান, পরিবেশ অনুকূলে থাকলে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছে আছে ।