তিনি আরও জানান, ‘তারেক রহমানের নির্দেশে সারাদেশে নির্যাতিত নারী ও শিশুদের চিকিৎসা ও আইনি সহায়তা দেয়া হচ্ছে। শিশুটির সার্বিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে বিএনপির নেতা কর্মীরা কাজও সহায়তা করছে।
এসময়ে খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত জানায়, শিশুকে প্রথম হাসপাতালে নেয়ার কাজটিও করেন স্থানীয় বিএনপি নেতা কর্মিরা। বর্তমানে আইনগত সহায়তাও দিচ্ছে দলীয় লিগ্যাল সেল।
ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দেশে এক লাখের বেশি নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা ঝুলে আছে। বিএনপির লিগ্যাল এইড ও চিকিৎসা সেল এইসব বিষয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে।
শিশুটির মা কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘বিএনপি নেতা কর্মিরা আমার মেয়ের পাশে সব সময় ছিলো।আছে আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। ধর্ষকের আমি ফাঁসির দাবি জানাই।
এসময় উপস্থিত ছিল যশোর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক যশোর চেম্বার সভাপতি মিজানুর রহমান খান, ড্যাবসহ বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
উল্লেখ্য চৌগাছার গত ১১ই জুন বিকেলে প্রতিবেশী মিজানুর রহমান শিশুটি কে ধর্ষণের পর হত্যাচেষ্টা চালায়। মারাত্মক রক্তক্ষরণ অবস্থায় শিশুটিকে যশোর সদর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ঈদের ছুটির মধ্যেও অস্ত্রোপচার করা হয়। বর্তমানে সে হাসপাতালের আই সি ইউতে চিকিৎসা চলছে।
