আষাঢ়,শ্রাবনে নদীর যৌবনে টান মারে বড়ইয়া ইউনিয়নের নদীর তীর।
জাকির সিকদারঃ
ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলায় বড়ইয়া ইউনিয়নে সেভাবেই পেল রাজাপুর বাদুরতলা,নাপিতের হাট,চল্লিশকাহনিয়াসহ বেসকিছু এলাকায়।
প্রতি বছর এসময়ে মনে আঘাত হানে ঐসব এলাকায়।
বেরীবাধ করা হলেও মঝবুত আকারে করা হয়না।
যদিও সাবর ঘরবাড়ি ঐ দূর্ভোগ এলাকায় হতো কষ্ট কারে কয় বুঝতে পারতো।
মনের কষ্ট গরীবের ফসল দুঃখ প্রকাশ করাই ছাড়া আর কি?
যদিও আমার ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার বড়ইয়া ইউনিয়নে রাস্তা পাকাসহ বিশ্বিবদ্যালয় করা হয়েছে উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মনিরুজ্জামানের প্রচেষ্টায়।
আমি বলব,নদীর পাড়ের বেরীবাধ শক্ত ওমঝবুত করা হোক।
নদীর কূল নাই, কিনার নাই, এবছর হয়তো কেহ পানির আঘাতে পড়তে পারে, ২০২১ সালের মহামারিতে সবাই কষ্টে বসবাস,তারপর যদি বন্যার বান নদীর জল কেড়ে নেয় ঘরবাড়ি সহ মূল্যবান জমিনখানী।
এতটুকু সম্ভল দরে রাখা জরুরি বলে আমি মনে করি।
তাহলে পানির ভরা যৌবনের আগেই কাজ করতে হবে,বালু উত্তোলন বন্ধ করা দরকার। পিলার বসাইয়া পাথরের মাধ্যমে নদীর চরে বেরীবাধ করা প্রয়োজন।
আসুন পুখরিজনা হইতে বাদুরতলা লঞ্চঘাট থেকে চল্লিশকাহনিয়া পীর মাজার কোলঘেষে বড়ইয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বপাশ এবং দক্ষিণ পাশের বাজার পর্যন্ত আমি পায়ে হেটে দেখা মাত্র স্মরন করি নদীর যৌবনে ডাক।
শক্ত হাতে দীর্ঘ পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে গেছে রাজাপুর উপজেলায় বড়ইয়া ইউনিয়ন পরিষদ।