ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজনীন সুলতানার নেতৃত্বে ১৪৭, ময়মনসিংহ ২( ফুলপুর-তারাকান্দা) আসনের পলাতক এমপি শরীফ আহমেদর চাচাতো ভাই ৭নং কামারিয়া ইউনিয়নের পলাতক চেয়ারম্যান আজাহার ইসলাম, ১০ নং বিসকা ইউনিয়ন আ’লীগের চেয়ারম্যান বাবুলসহ আওয়ামী লীগের সাথে প্রয়োজনের দাগিতে আঁতাত করে তারাকান্দা উপজেলায় উপজেলা আ’লীগ হাইকমান্ডদের নিয়ে মাসিক মিটিং এর আয়োজন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার।
গত ১জানুয়ারী উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় এমন কর্মকান্ড দেখে তারাকান্দা উপজেলাসহ সারা বাংলাদেশের জনমনে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার জন্ম নেয়। জনগণ বিষয়টিতে নানা ভাবে ধারণা পোষণ করছেন নানান মহলে। তবে সরেজমিনে
দেখা যায়, সাধারণ মানুষ উপজেলা বিএনপির হাইকমান্ডের সকলকে এই জন্য দায়ি বা দোষি করছন।
জনগণ মনে করছেন স্থানীয় বিএনপি’র হাইকমান্ডের সাথে সুসম্পর্ক করেই এসমনটা সম্ভব হয়েছে।
১৯ জুলাই তারাকান্দা উপজেলায় নেতৃত্বে ছাত্র জনতা উপর গুলি করাসহ অতীতের নির্মম ও নেক্কারজনক ইতিহাস ভুলে এইগুলি কি করে সম্ভব -জনমনে প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে প্রতিনিয়ত।
আওয়ামী সন্ত্রাস ক্যাডার বাহিনী, সাবেক এমপিসহ উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ সেদিন গুলি করছিন সাধারণ ছাত্র-জনতার উপর।
বিষয়টি জাতীয় নাগরিক কমিটি ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধির সদস্যরা জানতে পেরে ঘটনাস্থল উপস্থিত হলে ইউএনও নাজনীন সুলতানা, জাতীয় নাগরিক কমিটির প্রতিনিধির সাথে দেখা করবেন বলে জানান এবং পরবর্তীতে সময় নিয়ে দেখা না করে অফিস থেকে বাসায় চলে যান।
ইউএনও নাজনীন সুলতানা সাথে মিটিংয়ে উপস্থিত থাকা ব্যক্তিদের নামে ছাত্র জনতার উপর হামলা সহ বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত রয়েছে এবং অনেক আওয়ামী নেতা সন্ত্রাসীগণ পলাতক অবস্থানে আছেন।
এসময় আয়োজিত সভায় এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আ’লীগের সহসভাপতির ছেলে খাদেমুল আলম শিশির,উপজেলা আ’লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামছুল আলম রাজু,আজাহার চেয়ারম্যান, উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি ইকরাম তালুকদার,
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকশাকের আহমেদ বাবুল। বিষয়টি নিয়ে উপজেলাসহ সারা বাংলাদেশে নেতিবাচক প্রভাব তুঙ্গে।