ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলায় বেগুন চাষের লক্ষ্যমাত্রা অজিত হলেও বেগুন চাষিরা হতাশায় ভুগছে।
হাট-বাজারে চাহিদার তুলনায় উৎপাদিত বেগুন আমদানি হচ্ছে সিমিত পরিমান। হাট-বাজারে ভালো বেগুনের দাম প্রতিকেজি ৭০/৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজার সুত্রে জানাগেছে।
অপরদিকে বেগুন চাষি পাহাড়গাঁও গ্রামের মোঃ রুহুল আমিন জানালেন যে, আমার দেড় বিঘা জমিতে বেগুন চাষ করে এপর্যন্ত ৬০ কেজি বেগুন বিক্রি করতে পেরেছি। মোঃ শামিম ২০ শতক মোঃ আবুসায়িদ ৩৩ শতক, মোঃ ফেরদৌস জানালেন যে, বেগুনের গাছের রং ভাইরাস লেগে পাতা হলুদ বিবর্ণ হয়েগেছে। ডাঙ্গা উচুজমি গুলোতে বেগুনের আবাদ করলেও বিগত বছর গুলতে এলাকার বেগুন চাষিরা এ ধরনের সমস্যায় পড়েনি। অপর চাষি জানালেন যে, বেগুনের গাছে সপ্তাহে ৩ দিন বিভিন্ন ধরনের বালাইনাশক এসপ্রে করেও তেমন কোন সুফল পাওয়া যাচ্ছে না।
সার-বিষের দোকন গুলতে বিষ ও সার অর্থসংকটের কারনে বাকিতে কিনতে হয়েছে। বেগুন বিক্রিকরে বকেয়া দায়-দেনা শোদ করব ভাবছিলাম! বর্তমানে বেগুন গাছের সুরত-হাল দেখে মনে হয় নিত্তদিন পরিবারে যে, কাঁচা তরিতরকারি প্রয়োজনতা যোগানদেওয়া অস্মভাব হয়ে পড়েছে।
এব্যাপারে উপজেলা কৃষিঅফিসার মোঃ রুবেল হুসেন এর সহিত যোগাযোগ করলে প্রতিবেদকে অবহিত করেন যে, এবছর কাটালি বেগুনে প্রথম মোজাইক ভাইরাস দেখাদিয়েছে। এ ভাইরাস মুলত ছিল সীমে কাটালি বেগুন ক্ষেতে গাছের পাতার নীচে সদামাছি আছে। এ রোগের প্রতিকার হিসেবে জৈব বালাইনাশক, হলুদ অঠালোফাদ, নীল আঠালোফাদ ব্যাবহার করলে বেগুন চাষিগণ উপকৃত হতে পারে। চলতি মৌসুমে কাটালি বেগুন আবাদ হয়েছে৮৫/৯০ হেঃ