কাঠালিয়া উপজেলার সদর রোড়ে ইসলামিয়া ব্যাংকের নিজ তলায় ও জাহিদ কম্পিউটর দোকানের পাসে, মরহুম বির মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফরুক সিকদার মার্কেটে চেম্বার ডাঃ সুজিত বৈদ্য” মানবতার সেবক মহামারী করোনায় যখন লক ডাউন, বন্ধ প্রায় ডাক্তারদের চেম্বার, করোনা ব্যাতীত অন্যান্য রোগের রোগীরা যখন ঘরের বাইরে বের হতে ভয় পাচ্ছেন। চিকিৎসা সেবা পেতে অন্যান্য রোগীরা যখন দুঃশ্চিন্তাগ্রস্থ, গৃহবন্দী রোগীরা যখন কষ্ট পাচ্ছেন ঠিক তখনই এগিয়ে এসেছেন একজন মানবতার ডাঃ সুজিত বৈদ্য এ পর্যন্ত যারা ডাঃ সুজিত বৈদ্য এর চিকিৎসা সেবা পেয়েছেন এবং দেখেছেন তাদের কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসায় যে কারো মন ভরে ওঠবে। গর্বিত আজ কাঠালিয়া’র্বাসী তাদের একজন ডাঃ সুজিত বৈদ্য আছে। দিনে রাতে তিনি কাঠালিয়া’বার্সির স্বপ্নের ডাক্তার হয়ে উঠেছেন। ডাঃ সুজিত বৈদ্য ডি.এম.এফ ( ঢাকা), এম, সি, এইচ (প্রশিক্ষন প্রাপ্ত- ঢাকা শিশু হাসপাতাল। রোগী দেখার সময়ঃ প্রতিদিন সার্বক্ষনিক। ডাক্তার পেশা নিঃসন্দেহে একটি মহান সেবামূলক পেশা। কিন্তু বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত ভিজিট আদায়, প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে রোগীদেরকে বিভিন্ন পরীক্ষা- নিরীক্ষার দ্বারস্থ করা, প্রেসক্রিপশন লেখার ক্ষেত্রে ঔষধ কোম্পানীর স্বার্থ রক্ষা করা ইত্যাদি কারনে জনমনে ডাক্তারদের প্রতি অনাস্থা ও ঘৃনা জন্ম নিচ্ছে। তবে আশার কথা হল, এখনো সমাজে এমন কিছু ডাক্তার রয়েছেন যারা সত্যিকার অর্থেই মানব সেবায় নিয়োজিত এবং মানুষের সেবা করে আনন্দ পান। ডাঃসুজিত বৈদ্য বর্তমানে তিনি কাঠালিয়া সদর রোড উপজেলা মোড়ে সিকদার মার্কেটের চেম্বারে প্রতিনিমিত রোগী দেখেন। শুধু নামেই নয়, বাস্তবে একটি সেবা কেন্দ্র। ডাঃ সুজিত বৈদ্য” মানবতার সেবক হয়ে প্রতিনিমিত অগনণিত মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। রোগীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ডাঃ সুজিত বৈদ্য ভিজিট নিয়ে কখনো কোন রোগীর সাথে চাপাচাপি করেন না। যে যা দেয় তাই তিনি হাসিমুখে গ্রহন করেন। গরীব রোগীদের ক্ষেত্রে তাঁকে বলতে শুনা যায়- ভিজিট লাগবেনা। আমার জন্য দোয়া করিয়েন। ভিজিট বিহীন ফ্রী চিকিৎসার পাশাপাশি হতদরিদ্র রোগীদেরকে বিনামূল্যে ঔষধ (কোম্পানী কর্তৃক স্যাম্পল সেলাইন, প্রদান করতেও দেখা যায় তাঁকে। পরীক্ষা নিরীক্ষার ক্ষেত্রে তিনি রোগীকে বলেন- ‘এই পরীক্ষাটা করাতে পারলে ভাল হত, করাতে পারবেন?’ আলেম উলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও দ্বীনদার, হিন্দু মানুষদের তিনি অত্যন্ত সহানুভুতিশীল। সদর রোডের দোকানদার’রা বলেন,’ ডাঃ সুজিদ বৈদ্য মত পরোপকারী ডাক্তার আমি কোথাও দেখিনি। তিনি অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে চিকিৎসা করেন। কাঠালিয়া সদর রোডের দোকানদার’রা বলেন আমাদের কাছ থেকে কখনো ভিজিট নেন না। অনেক সময় মোবাইল ফোনেও চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকেন তিনি।’ পানের দোকানদার মহারাজ মৃধা বলেন ‘ডাঃসুজিত বৈদ্য একজন সৎ, ও আদর্শ ডাক্তার। আমার পরিবারের সদস্যদের যে কোন ধরনের অসুস্থতায় তাঁর কাছ থেকে চিকিৎসা সহযোগিতা ও পরামর্শ পেয়ে থাকি। আমি তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ।’ শুধু রোগীদের সাথেই নয়, কাঠালিয়া উপজেলা বার্সি বলেন তার সাথে সুসম্পর্ক রয়েছেন। তিনি সুন্দর ব্যবহার ও হাস্যোজ্জল চেহারার অধিকারী। ডাঃ সুজিত বৈদ্য, আজীবন নিজেকে মানব সেবায় নিয়োজিত রাখতে চান তিন