মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৩২ পূর্বাহ্ন

পুঠিয়া’থানায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠিত।

আলোকিত স্বপ্নের বিডি
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৭ মার্চ, ২০২১

মোঃ বাবলু আলী রাজশাহী প্রতিনিধি ।

পুঠিয়াতে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে পুঠিয়া থানা শাখা কর্তিক আয়োজনে কেক কেটে আনন্দ উৎসব
আজ রোজ রবিবার সময় বৈইকাল ৫ঘটিকায়
স্থান পুঠিয়া থানায়
অনুষ্ঠিত হয়েছে

এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব জিএম হিরা বাচ্চু চেয়ারম্যান পুঠিয়া উপজেলাপরিষদ রাজশাহী।

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জনাবা মৌসুমী রহমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পুঠিয়া উপজেলা পরিষদ রাজশাহী

উপস্থিত ছিলেন জনাব আশরাফ খান ঝন্টু
চেয়ারম্যান ১ নং ইউনিয়ন পরিষদ পুঠিয়া রাজশাহী।

উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ তাকবীর হাসান চেয়ারম্যান ৪নং ভালুকগাছি ইউনিয়ন পরিষদ পুঠিয়া রাজশাহী।

উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ সাজ্জাদ হোসেন মুকুল চেয়ারম্যান ৫ নং শিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ পুঠিয়া রাজশাহী।

উপস্থিত ছিলেন জনাব এস এইচ সিমুল সভাপতি বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদ রাজশাহী জেলা।

উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ শরিফুল ইসলাম শরিফ সহ-সভাপতি বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদ রাজশাহী জেলা।

উপস্থিত ছিলেন জনাব সুনীল পারভেজ সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদ রাজশাহী জেলা।

উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাদের?

উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ মাইনুল ইসলাম মহিন যুবলীগ সভাপতি ৩ নং বানেশ্বর ইউনিয়ন ৫ নং ওয়ার্ড।

উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ আমিনুল ইসলাম সাবেক জয়েন্ট সেক্রেটারি ৩ নং বানেশ্বর ইউনিয়ন পরিষদ।

এই অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মোঃ রেজাউল ইসলাম অফিসার ইনচার্জ পুঠিয়া থানা রাজশাহী

প্রধান অতিথি জনাব জি এম হিরা বাচ্চু উনি বলেন।আজ ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ। ১৯৭১ সালের এইদিনে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান) স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। গণ সূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে’ বাংলাদেশের স্বাধীনতার অমর কবিতা শুনিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭১ এর ৭ মার্চের পড়ন্ত বিকেলের অপ্রতিরোধ্য বজ্রকণ্ঠ, দ্রোহের আগুন জ্বালিয়েছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলজুড়ে। ‘শত বছরের শত সংগ্রাম শেষে’ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণের অনবদ্য চিত্র তুলে ধরেছেন কবি নির্মলেন্দু গুণ তাঁর ‘স্বাধীনতা, এই শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো’ কবিতায়। কবি লিখেছেন , ‘সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের।’ বঙ্গবন্ধুর সেই অমর ভাষণকে ২০১৭ সালের ৩০ শে অক্টোবর জাতিসংঘের ইউনেসকো ঐতিহাসিক দলিল “মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড” হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। বড় বিষয় হলো, যুদ্ধ ও সামাজিক বিপর্যয় এবং সংরক্ষণের অভাবে বিশ্বজুড়ে ঝুঁকিতে থাকা নথিগুলোকে ২০ বছর ধরে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ইউনেসকো। এ পর্যন্ত এসব স্বীকৃতির মধ্যে ইউনেসকো প্রথম কোনো ভাষণকে স্বীকৃতি দিয়েছে, যা ছিল অলিখিত। মহান মুক্তিযুদ্ধ বাঙ্গালি জাতির জীবনে এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ঘোষণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলার দামাল ছেলেরা সশস্ত্র প্রতিরোধের প্রস্তুতি নিয়ে নিজেদের জীবন বাজি রেখে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে এনেছিল। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত ও চার লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল বাংলাদেশের লাল-সবুজের পতাকা।

সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের!

আপনার মন্তব্য লিখুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
  • © All rights reserved © 2019 alokitoswapner-bd.com - It is illegal to use this website without permission.
Design & Developed by Freelancer Zone
themesba-lates1749691102